হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর : গ্রেফতার ৪ জনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

 




কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার ঘটনায় গ্রেফতার চারজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন জানাবে পুলিশ। সোমবার আদালতে হাজির করে তাদের রিমান্ডে নেয়ার জন্য আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা পুলিশ সুপার এএসএম তানভীর আরাফাত।


তবে আসামিদের প্রত্যেককে কত দিন করে রিমান্ড চাওয়া হবে তা এখনো ঠিক হয়নি বলে জানান তিনি।


গ্রেফতারকৃতরা হলেন হেফজ বিভাগের ছাত্র ও মিরপুর উপজেলার শিংপুর গ্রামের সমশের মৃধার ছেলে আবু বক্কর ওরফে মিঠুন (১৯), দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর গ্রামের সামছুল আলমের ছেলে সবুজ ইসলাম ওরফে নাহিদ (২০) এবং মাদ্রাসার শিক্ষক ও মিরপুর উপজেলার ধুবইল গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে মোঃ আল আমীন (২৭) এবং পাবনার দিয়াড়বামুন্দি গ্রামের আজিজুল মণ্ডলের ছেলে মোঃ ইউসুফ আলী (২৭)।


গত শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে বঙ্গবন্ধুর নির্মাণাধীন ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। শনিবার রাতে কুষ্টিয়া পৌরসভার সচিব কামাল উদ্দীন কুষ্টিয়া মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।


মন্তব্যসমূহ