গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

১১ বছরের মেয়েকে প্রিন্স সালমানের সঙ্গে বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন দুবাই শেখ!



দুবাইয়ের শেখ মোহাম্মদ আল মাকতোম তার মেয়ে প্রিন্সেস জালিলাকে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে জোরপূর্বক বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক মিডিল ইস্ট মনিটর এ তথ্য জানিয়েছে। তারা আরও জানায়, প্রিন্সেস জালিলার বয়স মাত্র ১১ আর মোহাম্মদ বিন সালমান তার থেকে বয়সে অন্তত ২২ বছরের বড়।   

ব্রিটিশ আদালতে বিষয়টি উপস্থাপন করেন মোহাম্মদ আল মাকতোমের স্ত্রী প্রিন্সেস হায়া বিনতে আল হুসেইন। গত বছর প্রিন্সেস হায়া আমিরাত থেকে ব্রিটেনে পালিয়ে আসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে ডিভোর্সের মামলা করেন।

২০০০ সালে শেখ মাকতোম তার আরেক মেয়েকে অপহরণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। ১৮ বছর বয়সী শামসাকে কেমব্রিজ থেকে অপহরণের পর দুবাইতে নেয়া হয় এবং তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। তাকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে।

এর এক বছর পর শামসার ছোট বোন লতিফা ওমান সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে যাবার সময় এক ফরাসি নৌবাহিনীর কর্মকর্তা জিয়ান-পিয়ারে তাকে ভারতের গোয়ায় পৌঁছে দেয়ার উদ্যোগ নেন।

 কিন্তু তার আগেই আমিরাতের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা লতিফাকে অপহরণ করে দুবাইতে নিয়ে যায়।

মন্তব্যসমূহ