জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

১১ বছরের মেয়েকে প্রিন্স সালমানের সঙ্গে বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন দুবাই শেখ!



দুবাইয়ের শেখ মোহাম্মদ আল মাকতোম তার মেয়ে প্রিন্সেস জালিলাকে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে জোরপূর্বক বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক মিডিল ইস্ট মনিটর এ তথ্য জানিয়েছে। তারা আরও জানায়, প্রিন্সেস জালিলার বয়স মাত্র ১১ আর মোহাম্মদ বিন সালমান তার থেকে বয়সে অন্তত ২২ বছরের বড়।   

ব্রিটিশ আদালতে বিষয়টি উপস্থাপন করেন মোহাম্মদ আল মাকতোমের স্ত্রী প্রিন্সেস হায়া বিনতে আল হুসেইন। গত বছর প্রিন্সেস হায়া আমিরাত থেকে ব্রিটেনে পালিয়ে আসেন এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে ডিভোর্সের মামলা করেন।

২০০০ সালে শেখ মাকতোম তার আরেক মেয়েকে অপহরণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। ১৮ বছর বয়সী শামসাকে কেমব্রিজ থেকে অপহরণের পর দুবাইতে নেয়া হয় এবং তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। তাকে মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ ওঠে।

এর এক বছর পর শামসার ছোট বোন লতিফা ওমান সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে যাবার সময় এক ফরাসি নৌবাহিনীর কর্মকর্তা জিয়ান-পিয়ারে তাকে ভারতের গোয়ায় পৌঁছে দেয়ার উদ্যোগ নেন।

 কিন্তু তার আগেই আমিরাতের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা লতিফাকে অপহরণ করে দুবাইতে নিয়ে যায়।

মন্তব্যসমূহ