জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

২৭ সেপ্টেম্বরের পর খুলবে বিশ্ববিদ্যালয়

 




আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের পর দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 


মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।


সূত্র জানায়, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন কাজ শেষ করা হবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন নিয়ে পাঠদান কার্যক্রম শুরু ও আবাসিক হল খুলতে পারবে।


এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ বৈঠক শুরু হয়। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ছাড়াও বৈঠকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, কোভিড-১৯ সম্পর্কিত কারিগরি উপদেষ্টা কমিটি, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।


শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন কাজ শেষ করতে হবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের একাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদনক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয় চাইলে তাদের আবাসিক হল খুলে দিতে পারবে। তবে সেক্ষেত্রে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের টিকার একটি ডোজ নেওয়া হয়েছে এবং যাদের ক্যাম্পাসের মধ্যে সুযোগ আছে সেখানে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র স্থাপন করে টিকা কার্যক্রম শুরু করতে হবে।

মন্তব্যসমূহ