হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বিমানবন্দর এলাকা থেকে আবারও ২৫০ কেজি ওজনের বোমা উদ্ধার

 





৫ দিনের ব্যবধানে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনালের সাইটে আবারও আড়াইশো কেজি ওজনের বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। এই বোমাটির আকৃতি ও ওজন আগের বোমাটির মতোই এবং দেখতে সিলিন্ডার সদৃশ।


সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮টার পাইলিংয়ের মাটি খুড়তে গিয়ে ১০ ফুট মাটির নীচ থেকে বোমাটির সন্ধান পায় নির্মাণ শ্রমিকরা। পরে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে খবর দেয়ার পর আসে বিমান বাহিনীর বঙ্গবন্ধু বিমান ঘাটির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট।


বোমাটি প্রাথমিকভাবে নিষ্ক্রিয় করে পুরো ধ্বংস করতে রসুলপুরে বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এইচ এম তৌহিদ উল আহসান।


এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর একই ধরনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে ১০ ডিসেম্বর দুপুরে টাঙ্গাইলের রসুলপুরে বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে এ বোমাটি ধ্বংস করা হয়। এ সময় বিকট শব্দে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। বিমানবাহিনীর সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করে।


বোমাগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময়কার বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। 

মন্তব্যসমূহ