হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আবারো ভারতীয়দের পেটালো নেপাল পুলিশ



সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকদের আবারো পেটালো নেপালের সশস্ত্র পুলিশ। শুক্রবার (২৪ জুলাই) বিকেলে বিহার সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

এতে আহত হয়েছেন এক ভারতীয় দম্পতি। এসময় ক্ষুব্ধ হয়ে সীমান্তে ভারতীয়রা একত্রিত হলে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে দফায় দফায় গুলি চালায় নেপাল ‍পুলিশ।

জানা গেছে, শুক্রবার বিকেলে পশুর খাদ্য জোগাড় করতে সীমান্ত পেরিয়ে নেপালের ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েন সীমা দেবী। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন মঞ্জু দেবী ও কুন্দন কুমার।

বিহারের রাজ্য পরিষদের সদস্য রামপুকার সিনহা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, নেপালের সীমানায় প্রবেশ করার পর ওই মহিলার সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়ায় নেপাল পুলিশ। তারপর তাকে মারধরও করে। এরপরই উত্তেজনা তৈরি হয়।

সীমা দেবীর স্বামী রবীন্দ্র প্রসাদ বলেন, আমার স্ত্রী’কে মারধরের প্রতিবাদ করলে ওরা আমায় মারধর করে। তাদের চৌকিতে নিয়ে যায়। তার আগে আমরা স্ত্রীকে ছেড়ে দেয়। প্রথমে ওরা কুন্দন ও অন্যান্য গ্রামবাসীদের মারধর করে। ওদের বাঁচাতে গেলে আমার পিছনে পড়ে যায়।

সন্ধ্যায় মারধরের প্রতিবাদে সীমান্তে খারসাওয়ালা এবং আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা জড়ো হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাকা গুলি চালায় নেপালের সশস্ত্র বাহিনী।

মন্তব্যসমূহ