শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

আবারো ভারতীয়দের পেটালো নেপাল পুলিশ



সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকদের আবারো পেটালো নেপালের সশস্ত্র পুলিশ। শুক্রবার (২৪ জুলাই) বিকেলে বিহার সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

এতে আহত হয়েছেন এক ভারতীয় দম্পতি। এসময় ক্ষুব্ধ হয়ে সীমান্তে ভারতীয়রা একত্রিত হলে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে দফায় দফায় গুলি চালায় নেপাল ‍পুলিশ।

জানা গেছে, শুক্রবার বিকেলে পশুর খাদ্য জোগাড় করতে সীমান্ত পেরিয়ে নেপালের ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েন সীমা দেবী। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন মঞ্জু দেবী ও কুন্দন কুমার।

বিহারের রাজ্য পরিষদের সদস্য রামপুকার সিনহা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, নেপালের সীমানায় প্রবেশ করার পর ওই মহিলার সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়ায় নেপাল পুলিশ। তারপর তাকে মারধরও করে। এরপরই উত্তেজনা তৈরি হয়।

সীমা দেবীর স্বামী রবীন্দ্র প্রসাদ বলেন, আমার স্ত্রী’কে মারধরের প্রতিবাদ করলে ওরা আমায় মারধর করে। তাদের চৌকিতে নিয়ে যায়। তার আগে আমরা স্ত্রীকে ছেড়ে দেয়। প্রথমে ওরা কুন্দন ও অন্যান্য গ্রামবাসীদের মারধর করে। ওদের বাঁচাতে গেলে আমার পিছনে পড়ে যায়।

সন্ধ্যায় মারধরের প্রতিবাদে সীমান্তে খারসাওয়ালা এবং আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা জড়ো হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাকা গুলি চালায় নেপালের সশস্ত্র বাহিনী।

মন্তব্যসমূহ