হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ফ্রান্স শিগগিরই ম্যাক্রন থেকে মুক্তি পাবে, আশা এরদোগানের




শিগগিরই ফ্রান্স ইমানুয়েল ম্যাক্রনের মতো নেতা থেকে মুক্তি পাবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান। ফরাসি প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এটাই হচ্ছে এরদোগানের এ যাবৎকালের সবচেয়ে কড়া মন্তব্য। খবর পার্সটুডের।

শুক্রবার (৪ ডিসেম্বর) ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন এরদোগান।

এরদোগান বলেন, ‘ফ্রান্সের জন্য বোঝা ম্যাক্রন। প্রকৃতপক্ষে ফ্রান্স এবং ম্যাক্রন একটি বিপজ্জনক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আমি আশা করছি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফ্রান্স ম্যাক্রন থেকে মুক্তি পাবে।’

পূর্ব ভূমধ্যসাগরের সীমানা নিয়ে গ্রিসের সঙ্গে যে দ্বন্দ্ব রয়েছে তুরস্কের সে ইস্যুতে ফ্রান্স গ্রিসের পক্ষ নিয়ে তুরস্কের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। এমনকি  ফ্রান্স এ বিষয়ে তুরস্ককে শক্তি প্রদর্শনের জন্য গ্রিসের সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে।

এছাড়া ফ্রান্সের সঙ্গে তুরস্কের আরও বেশকিছু ইস্যুতে মারাত্মক দ্বন্দ্ব রয়েছে। এরমধ্যে নাগার্নো-কারাবাখ সংঘাতের বিষয়টিও রয়েছে। এ ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান ছিল আজারবাইজান পক্ষে, অন্যদিকে ফ্রান্স অবস্থান নিয়েছে আর্মেনিয়ার পক্ষে। এছাড়া সম্প্রতি ফ্রান্সে মহানবী (সা.) অবমাননাকর কার্টুন প্রকাশের ঘটনায়ও এরদোগানের সঙ্গে ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাকবিতণ্ডা হয়েছে। সে সময় এরদোগান বলেছিলেন, ম্যাক্রনের মানসিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

মন্তব্যসমূহ