হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

নাইজেরিয়ায় মসজিদে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত ৫ : ১৮ জন মুসল্লিকে অপহরণ

 




নাইজেরিয়ার উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় জামফারা রাজ্যে নামাজ চলাকালে বন্দুকধারীদের এক হামলায় পাঁচজন মুসল্লি নিহত হয়েছেন। এ সময় বন্দুকধারীরা আরো ১৮ জন মুসল্লিকে অপহরণ করে। রোববার পুলিশ একথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।


খবরে বলা হয়, দেশটির মারু জেলার দুতসেন গরি গ্রামে বাসিন্দারা সাপ্তাহিক জুমার নামাজ আদায় করার সময় মোটর সাইকেলে করে আসা প্রায় একশ’ গবাদি পশু চোর মুসল্লিদের ওপর গুলি চালায়।


রাজ্য পুলিশের মুখপাত্র মোহাম্মাদ শেহু এএফপি’কে বলেন, সেখানে ডাকাত দলের বন্দুক হামলায় পাঁচ মুসল্লি নিহত হন এবং তারা আরো ১৮ জনকে অপহরণ করে।


এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ডাকাতরা ৩০ জনের বেশি মুসল্লিকে অপহরণ করেছে।


স্থানীয় বাসিন্দা ইব্রাহিম আলতাইন এএফপি’কে বলেন, ‘ইমাম খুৎবা দেয়ার সময় বন্দুকধারীরা ওই মসজিদে হামলা চালায় এবং তারা গুলি করে পাঁচ মুসল্লিকে হত্যা করার পর ইমামসহ ৩০ জনের বেশি লোককে অপহরণ করে।’


উল্লেখ্য, নাইজেরিয়ার উত্তরপশ্চিমাঞ্চল হচ্ছে বিভিন্ন অপরাধী চক্রের একটি ঘাঁটি। সেখানে অপরাধীরা গ্রামবাসীর গবাদি পশু চুরি করে, তাদের অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে এবং মালামাল লুট করে ঘরবাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাসস


মন্তব্যসমূহ