হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

চিরনিদ্রায় কিংবদন্তি ম্যারাডোনা

 




শোকের সাগরে সবাই ভাসিয়ে চির নিদ্রায় গেলেন কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনা। বৃহস্পতিবার বুয়েন্স আইরেসে লাখো ভক্ত-সমর্থক ফুটবল জাদুকরকে শেষ শ্রদ্ধা জানায়। সন্ধ্যায় শহরের অদূরে বেইয়া ভিস্তা সমাধিস্থলে বাবা-মার পাশেই সমাহিত করা হয় ম্যারাডোনাকে।


করোনার কারণেই ম্যারাডোনার শেষকৃত্য আয়োজন ছিল স্বল্প পরিসরে। পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা মিলিয়ে ২৪ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন ম্যারাডোনার শেষ যাত্রায়।


শহরের মধ্য দিয়ে আস্তে আস্তে নিয়ে যাওয়া হয় ম্যারাডোনাকে বহন করা শবযান। দুই পাশে ছিল ভক্তদের জোয়ার। শেষবারের মতো হাজারো ভক্ত বিদায় জানান প্রিয় খেলোয়াড়কে। অনেকের চোখে ছিল জল, কেউ কেঁদেছেন ডুকরে।


তার আগে কাসা রোসাদার প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে দিনভর রাখা হয় ম্যারাডোনার কফিন। সেখানে লাখো ভক্ত জড়ো হয়েছিল এক নজর ম্যারাডোনাকে দেখতে। শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের লাইন চলে গিয়েছিল প্রায় তিন কিলোমিটার। নির্ধারিত সময়ে প্যালেসের ফটক বন্ধ করে দিলে ভক্তদের সঙ্গে পুলিশে সংঘর্ষ হয়। কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করার খবর এসেছে বলেও জানায় বিবিসি। আহত মানুষের রক্তাক্ত ছবি এসেছে গণমাধ্যমে।


হার্ট অ্যাটাকেগত বধুবার ঘুমের ঘোরে মারা যান আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বর। যার শোকে গোটা বিশ্বই আজ স্তব্ধ।

মন্তব্যসমূহ