হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ইসলামের টানে বলিউড ছেড়েছিলেন সানা খান, এবার মাওলানাকে বিয়ে

 




ইসলাম ধর্মের টানে অভিনয় ছেড়ে দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সানা খান। এবার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন এই অভিনেত্রী। জীবনসঙ্গী হিসেবে তিনি বেছে নিয়েছেন গুজরাটের মাওলানা মুফতি আনাসকে।


ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জিনিউজের খবরে বলা হয়, গত শুক্রবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন সানা খান। গুজরাটের সুরাটে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয় তার। বিয়েতে সাদা গাউনের সঙ্গে হিজাব পরেছিলেন সানা। আর তার বর মুফতি আনাস পরেছিলেন সাদা কুর্তা-পাজামা-টুপি।


বিয়ের অনুষ্ঠানে সানা ও আনাসকে কেক কেটে উপযাপন করতেও দেখা গেছে। মাওলানা মুফতি আনাস গুজরাটে একজন সুপরিচিত আলেম বলে জানা গেছে।


চলতি বছরের অক্টোবরে ইসলাম ধর্ম অনুসরণ করবেন বলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সানা খান। গত ৮ অক্টোবর রাতে তিনি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। 


সানা খান তার পোস্টে লিখেছিলেন, ‘আজ থেকে বিনোদন জগত থেকে চিরকালের মতো বিদায় নিলাম। আজ থেকে মানবতার জন্য কাজ করব এবং সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ মেনে চলব। প্রত্যেক ভাইবোনকে আল্লাহর কাছে আমার জন্য প্রার্থনা করতে বলছি, যাতে আমায় এই কাজে তিনি অনুমতি দেন এবং গ্রহণ করেন। আমার সমস্ত ভাইবোনদের অনুরোধ করব, তারা যেন আমার সঙ্গে বিনোদন জগত নিয়ে আর কোনো আলোচনা না করেন। ধন্যবাদ।’


সানা খান ২০১২-১৩ সালে বিগ বসের মঞ্চে সিজন ৬-এর ফাইনালিস্ট ছিলেন। তখনই মূলত তিনি তার খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছান। তারও আগে ২০০৫ সালে তিনি শোবিজে পা রেখেছেন। তিনি হিন্দির পাশাপাশি তামিল, তেলেগু ছবিতেও অভিনয় করেছেন। সালমান খানের সঙ্গে করা ‘জয় হো’ তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছবি। এ ছাড়া তার অভিনীত ইরোটিক থ্রিলার ‘ওয়াজাহ তুম হো’ও বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সানাকে শেষ দেখা গিয়েছে হটস্টারের ‘স্পেশ্যাল ওপস’ ওয়েব সিরিজে।

মন্তব্যসমূহ