হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আর্মেনিয়ার আরেকটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করল আজারবাইজান

 




আর্মেনিয়ার আরেকটি সুখোই-২৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে আজারবাইজান।গত চারদিনের মধ্যে এটি তৃতীয় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনা।সোমবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ খবর জানিয়েছে।   


প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, রোববার জাঙ্গিলিয়ান অঞ্চলে আজারবাইজানি অবস্থানে বিমান হামলা চালানোর সময় এটি ভূপাতিত করা হয়।  


২৭ সেপ্টেম্বর থেকে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে সংঘাত চলে আসছে। ১০ অক্টোবর থেকে তৃতীয় যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশ তুমুল সংঘাতে জড়ায়। 


আজারবাইজানের চিফ প্রসিকিউটর অফিস জানিয়েছে, নতুন করে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে অন্তত ১০০ বেসামরিক নাগরিক আর্মেনিয়ার হামলায় নিহত হয়েছেন।


আর্মেনিয়ার হামলায় অন্তত আড়াই হাজার ঘরবাড়ি, ৯২টি অ্যাপার্টমেন্ট এবং ৪২৮টি সরকারি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে আজারবাইজানের কর্তৃপক্ষ।


আন্তর্জাতিকভাবে নাগোরনো-কারাবাখ আজারবাইজানের অঞ্চল। সেখানে আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠী দখলে রেখেছে। ১৯৯০ এর দশকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়। 

মন্তব্যসমূহ