হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের নথি জালিয়াতি : ছাত্রলীগ নেতাসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

 




প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতির মামলায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি তরিকুল ইসলাম মুমিনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ।   


সম্প্রতি এ চার্জশিট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন চার্জশিট জমা দিয়েছন, যা মঙ্গলবার জানা গেছে।


চার্জশিটভুক্ত অপর আসামিরা হলেন- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মচারী ফাতেমা খাতুন, নাজিম উদ্দিন, রুবেল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফরহাদ হোসেন ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালের সাবেক কোষাধ্যক্ষ অবসরপ্রাপ্ত এয়ার কমোডর এম আব্দুস সালাম  আজাদ।


 

আসামিদের মধ্যে এম আবদুস সালাম পলাতক করেছেন। তদন্ত কর্মকর্তা তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন। অপর আসামিরা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তরিকুল ইসলামসহ চারজন দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।


জালিয়াতির এই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক-৭ মোহাম্মদ রফিকুল আলম বাদী হয়ে গত ৫ মে তরিকুল, ফাতেমা ও ফরহাদ এই তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।


মামলার পরবর্তীতে ছাত্রলীগ নেতা তরিকুলকে ভোলা এবং আসামি ফরহাদকে নোয়াখালী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়াও আসামি ফাতেমা, রুবেল ও নাজিমকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার  করা হয়। গ্রেপ্তারের পর তরিকুলকে ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।

মন্তব্যসমূহ