গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

২১ বছরেই লাম্পট্যের চরম নিদর্শন (ভিডিও)

 



বয়স্ক একজন নারীর সঙ্গে কথা বলতে বলতে তার ভবনের দরজার কাছে চলে যান ২১ বছর বয়সী যুবক। কথোপকথনের এক পর্যায়ে তার কাছ থেকে সিগারেট চান। ওই নারী তাকে সিগারেটও দেন। ভিডিওতে দেখা যায়, একপর্যায়ে নারীকে জোরপূর্বক কাঁধে তুলে নিয়ে চলে যাচ্ছেন সেই যুবক।


দু'জন নারীকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার দায়ে ২১ বছর বয়সী যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অবশ্য রায় ঘোষণার আগে নিজের দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাজ্যের হ্যারো এলাকায়।


ধর্ষক অ্যারোন মার্ফির বিরুদ্ধে দু'জনকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে।  সে কারণে বিচারক তাকে তাৎক্ষণিকভাবে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।


জানা গেছে, ৪৯ বছর বয়সী এক নারীকে আচমকা স্পর্শ করেন; এরপর জড়িয়ে ধরেন তিনি। এর আগে ৫১ বছর বয়সী এক নারীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। সেই মামলায় তিনি জামিনে মুক্ত ছিলেন।


মাত্র ১৪ বছর বয়সে স্কুলে পড়া অবস্থায়ও এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে ওই যুবকের বিরুদ্ধে। পুলিশ বলছে, হ্যারো এলাকায় এক নারীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার দায়ে ওই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক।


গত শুক্রবার বিকেলেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত মে মাসে সর্বশেষ অপরাধ করার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। সন্দেহাতীতভাবে তার বিরুদ্ধে দু'জন নারীকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে। তার মধ্যে একজন নারীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার ভিডিও রয়েছে।


ঘটনার দিন এক নারী পুলিশকে ফোন করে জানান, ২১ বছর বয়সী এক যুবক তাকে ধর্ষণের পর হত্যার চেষ্টা করেছে। বর্তমানে আহত অবস্থায় তিনি বাসায় আছেন। এরপর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্স তুলে দিয়ে হাসপাতালে পাঠায়।


পরদিনই পুলিশ মার্ফিকে আটক করে। মার্ফি ছিলেন ওই নারীরই প্রতিবেশী। ২২ মে তার বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। এরপর তার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ জানতে পারেন তদন্তকারীরা।


গুরুতর যৌন নিপীড়কের তালিকায় নাম উঠেছে মার্ফির। এদিকে আহত নারী এখনো সুস্থ হননি। তার চিকিৎসা অব্যাহত আছে।


সূত্র : ডেইলি মেইল

মন্তব্যসমূহ