জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

২১ বছরেই লাম্পট্যের চরম নিদর্শন (ভিডিও)

 



বয়স্ক একজন নারীর সঙ্গে কথা বলতে বলতে তার ভবনের দরজার কাছে চলে যান ২১ বছর বয়সী যুবক। কথোপকথনের এক পর্যায়ে তার কাছ থেকে সিগারেট চান। ওই নারী তাকে সিগারেটও দেন। ভিডিওতে দেখা যায়, একপর্যায়ে নারীকে জোরপূর্বক কাঁধে তুলে নিয়ে চলে যাচ্ছেন সেই যুবক।


দু'জন নারীকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার দায়ে ২১ বছর বয়সী যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অবশ্য রায় ঘোষণার আগে নিজের দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাজ্যের হ্যারো এলাকায়।


ধর্ষক অ্যারোন মার্ফির বিরুদ্ধে দু'জনকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে।  সে কারণে বিচারক তাকে তাৎক্ষণিকভাবে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।


জানা গেছে, ৪৯ বছর বয়সী এক নারীকে আচমকা স্পর্শ করেন; এরপর জড়িয়ে ধরেন তিনি। এর আগে ৫১ বছর বয়সী এক নারীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। সেই মামলায় তিনি জামিনে মুক্ত ছিলেন।


মাত্র ১৪ বছর বয়সে স্কুলে পড়া অবস্থায়ও এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে ওই যুবকের বিরুদ্ধে। পুলিশ বলছে, হ্যারো এলাকায় এক নারীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার দায়ে ওই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক।


গত শুক্রবার বিকেলেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত মে মাসে সর্বশেষ অপরাধ করার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। সন্দেহাতীতভাবে তার বিরুদ্ধে দু'জন নারীকে ধর্ষণ ও একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণ হয়েছে। তার মধ্যে একজন নারীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার ভিডিও রয়েছে।


ঘটনার দিন এক নারী পুলিশকে ফোন করে জানান, ২১ বছর বয়সী এক যুবক তাকে ধর্ষণের পর হত্যার চেষ্টা করেছে। বর্তমানে আহত অবস্থায় তিনি বাসায় আছেন। এরপর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্স তুলে দিয়ে হাসপাতালে পাঠায়।


পরদিনই পুলিশ মার্ফিকে আটক করে। মার্ফি ছিলেন ওই নারীরই প্রতিবেশী। ২২ মে তার বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। এরপর তার বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ জানতে পারেন তদন্তকারীরা।


গুরুতর যৌন নিপীড়কের তালিকায় নাম উঠেছে মার্ফির। এদিকে আহত নারী এখনো সুস্থ হননি। তার চিকিৎসা অব্যাহত আছে।


সূত্র : ডেইলি মেইল

মন্তব্যসমূহ