হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

স্বামীকে ছেড়ে সৎ ছেলেকে বিয়ে!



কত অসম প্রেমের গল্পই না ঘোরে পৃথিবীর চিত্রপটে। তবে রাশিয়ার ক্রাসোন্দাতে এবার যা ঘটলো তা সচরাচর দেখা যায় না কোথাও। স্বামীকে তালাক দিয়ে সৎ ছেলের সঙ্গে ঘর পেতেছেন এক নারী।

রাশিয়ার ক্রাসোন্দার  ক্রাই নামক এলাকায় বেশ জনপ্রিয় নাম মারিনা ব্লামাশেভা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহু ফলোয়ার রয়েছে তার। ৩৫ বছর বয়সী মারিনা সম্পর্কে নিজের থেকে ১৫ বছরের ছোট ভ্লাদিমিরের সৎমা।

ভ্লাদিমিরের বাবা বছর দশেক আগে বিয়ে করেছিলেন এই মারিনাকে। এক দশকের ‘অসুখী’ দাম্পত্যের পর মারিনা বুঝতে পারেন, ভালবাসা ছিলো না এখানে। তিনি এও বুঝতে পারেন  যে তিনি আসলে ভালোবেসেছেন সৎ ছেলে ভ্লাদিমিরকে। তারপর বাবার অজান্তেই শুরু হয়ে যায় সৎ মা এবং ছেলের প্রেম। একে অপরের সঙ্গে শারীরিক-মানসিক সবদিক থেকেই জড়িয়ে যান। সেই প্রেম এবার গড়াল বিয়ের পিঁড়ি পর্যন্ত।

নিজের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে গত সপ্তাহেই সৎ ছেলেকে বিয়ে করেছেন মারিনা। রেজিস্ট্রি অফিসে বিয়ে করার পর রীতিমতো বিয়ের পোশাকে সেজে রিসেপশনেরও আয়োজন করেছেন মারিনা এবং তার ১৫ বছরের ছোট ‘বর’। বেশ কিছু অতিথিও এসেছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় মারিনা লিখছেন, আমি আমার সত্যিকারের জীবনসঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছি। ইচ্ছে ছিল এ বছরের শুরুর দিকেই বিয়েটা সেরে ফেলব। কিন্তু লকডাউনের জন্য সেটা হলো না। গত সপ্তাহেই আমরা বিয়ে করেছি।

এই ঘটনার সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, মারিনা ও ভ্লাদিমিরের এই বিয়ে মারিনার আগের স্বামী তথা ভ্লাদিমিরের বাবাও মেনে নিয়েছেন।  

তবে সমালোচনা পিছু ছাড়ছে না এই 'অন্যরকম' দম্পতির।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন।

মন্তব্যসমূহ