হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ছুটি বাড়ল ৫ মে পর্যন্ত




করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় সরকারি-বেসরকারি অফিসে সাধারণ ছুটির মেয়াদ আরও বাড়িয়ে ৫ মে পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ নিয়ে পাঁচ দফা বাড়ল ছুটি।


বুধবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। এবারের ছুটির সঙ্গে নতুন কিছু নির্দেশনাও জারি করছে সরকার। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

এর আগে ছুটির মেয়াদ ১ মে পর্যন্ত করার সুপারিশ করে করোনাভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় কমিটি।

মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) জাতীয় কমিটির সভাপতি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সর্বসম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন জাতীয় কমিটির সদস্য এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।

তিনি জানান, সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি লিখিতভাবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।

মন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের মিটিংয়ের সামারি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠিয়েছি। সেখানে সাধারণ ছুটির মেয়াদ আগামী ১ মে পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করেছি। সাধারণ ছুটি বাড়ানোর এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে প্রথম দফায় গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি অফিসে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দ্বিতীয় দফায় তা বাড়িয়ে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় দফায় ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।

তবে সাধারণ ছুটির মধ্যেই সীমিত আকারে খোলা রয়েছে ব্যাংকগুলো। পাশাপাশি নিত্যপণ্য, ওষুধসহ জরুরি সেবাগুলো খোলা রয়েছে।

তৃতীয় দফা ছুটি ঘোষণার পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, করোনাভাইরাসের সময়ে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার লক্ষ্যে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি দপ্তরের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সার্বক্ষণিক কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার কথা বলে হয়েছে।


মন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের মিটিংয়ের সামারি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠিয়েছি। সেখানে সাধারণ ছুটির মেয়াদ আগামী ১ মে পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করেছি। সাধারণ ছুটি বাড়ানোর এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে প্রথম দফায় গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি অফিসে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দ্বিতীয় দফায় তা বাড়িয়ে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় দফায় ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।

তবে সাধারণ ছুটির মধ্যেই সীমিত আকারে খোলা রয়েছে ব্যাংকগুলো। পাশাপাশি নিত্যপণ্য, ওষুধসহ জরুরি সেবাগুলো খোলা রয়েছে।

তৃতীয় দফা ছুটি ঘোষণার পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, করোনাভাইরাসের সময়ে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার লক্ষ্যে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি দপ্তরের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সার্বক্ষণিক কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার কথা বলে হয়েছে।


নিউজ সূত্র: সময়টিভি অনলাইন

মন্তব্যসমূহ