হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ঝিনাইদহের ‘জঙ্গি আস্তানা’ মিলল ১৪ ড্রাম রাসায়নিক, অস্ত্র

ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় ‘জঙ্গি আস্তানা’ সন্দেহে ঘিরে রাখা বাড়িটিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু রাসায়নিক ভর্তি ড্রাম, অস্ত্র, গুলি ও জেহাদি বই উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আজ শনিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে এ অভিযান শুরু হয়। এ অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘সাউথ প’ বা ‘দক্ষিণের থাবা’।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশের খুলনার রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক ডিআইজি দিদার আহমেদ বলেন, ওই বাড়ি থেকে রাসায়নিক ভর্তি ১৪টি ড্রাম, একটি বিদেশি পিস্তল, সাতটি গুলি ও বেশ কিছু জেহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযান এখনো চলছে। বোমা বিশেষজ্ঞ দল সেখানে কাজ করছে।

এর আগে আজ সকাল ৬টার দিকে ওই এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়। বাড়িটির খুব কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে তারা। এ ছাড়া সকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের বেশ কয়েকটি গাড়ি ঘটনাস্থলে এসেছে।

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঠনঠনিপাড়ার ওই বাড়িটি ঘিরে ফেলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এরই মধ্যে পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‍্যাব) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সেখানে পৌঁছান।

গতকাল রাত ১০টা থেকেই পুলিশের খুলনার রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহমেদ ঝিনাইদহে অবস্থান করছেন। তিনি অভিযানের সার্বিক দিক তত্ত্বাবধান করছেন বলেও পুলিশ কর্মকর্তা আজবাহার আলী শেখ জানান। এনটিভি

মন্তব্যসমূহ