গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

যুক্তরাজ্যে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হয় দেড়'শ মসজিদ

যুক্তরাজ্যে রোববার দেড়শ'রও বেশি মসজিদ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
ইসলাম সম্পর্কে জানা এবং প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে #VisitMyMosque (আমার মসজিদে ঘুরে আসুন) নামে এই ইভেন্টটির উদ্যোক্তা মুসলিম কাউন্সিল অফ ব্রিটেন।
রোববার পুরো দিনভর #VisitMyMosque হ্যাশট্যাগটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রেন্ড করতে দেখা যায় এবং বিভিন্ন মানুষ তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।
'সুন্দর'
স্বামী এবং কন্যাকে নিয়ে ওকিংয়ের শাহ জাহান মসজিদে বেড়িয়ে আসার পর এই মন্তব্য করেন র‍্যাচেল এস্পোস্তি।


'ঝলমলে পাথর বসানো হিজাব'
লেস্টারের এমকেএসআই মসজিদে হিজাব পরে দেখে ক্রিশ্চিনা এমেটের শিশুকন্যা।

'প্রথম দেখা'
লিডসে আলী আসলাম তার শিশুপুত্রকে প্রথমবারের মত মসজিদ দেখাতে নিয়ে যান। আলী তার টুইটারবার্তায় লেখেন, তিনি যেই এলাকায় বেড়ে উঠেছেন সেখানেই সড়কের শেষপ্রান্তে ছিল এই মক্কা মসজিদটি। মসজিদের ভেতরের সুন্দর কারুকার্যের ছবি তিনি টুইটারে শেয়ার করেন।
'আমাদের সকল প্রশ্নের জবাব পেয়েছি'
বোল্টনের জাকারিয়া জামে মসজিদ পরিদর্শনের পর এলিজাবেথ কস্টেলো বলেন, তিনি সেখানে গিয়ে গর্বিত এবং নতুন একজন বন্ধুও হয়েছে তার।
"আব্রাহাম খুবই দারুণ একজন মানুষ। সে আমাদের অনেক সময় নিয়ে মসজিদ ঘুরে দেখিয়েছে, নামাজের সময় জানিয়েছে, মৃতদেহ ধোয়ার ব্যবস্থা সম্পর্কে বলেছে। আমাদের সব প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি"। বিবিসিকে বলেন তিনি।
'সাদর অভ্যর্থনা'
লেস্টারের হোম ফার্মে পুলিশ সদস্যরা মসজিদ ঘুরে যান। কিন্তু সবাই যে দিনটি নিয়ে খুব উৎসাহী ছিল তাও নয়। যেমনটা কিথ ফ্রাঙ্কিশ তার টুইটাবার্তায় উল্লেখ করেছেন:

মন্তব্যসমূহ