হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

হারুনের মতো পরিণতি হবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

 




আন্দোলনকে দমাতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের নির্দেশে পুলিশ মিথ্যা মামলা, হুমকি ও গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সাবেক প্রধান হারুন-অর-রশিদের তুলনা টেনে আনলেন তিনি। রাজ্যের পুলিশদের পরিণতি যেন হারুনের মতো না হয় উল্লেখ করে কলকাতা পুলিশের দমন-পীড়নের পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু।


শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) উত্তর ২৪ পরগণায় বিজেপির এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। 


শুভেন্দু অধিকারী বলেন, বাংলাদেশে খুব বড় দাপুটে পুলিশ অফিসার ছিল, নাম তার হারুন। ওর অবস্থাটা কি হয়েছে একবার গিয়ে দেখে আসুন। এই অবস্থায় যাতে পড়তে না হয়, তার জন্য এখন থেকে কাজ-কর্ম, ভাষা ঠিক করে বলুন।


এদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় এর আগে একাধিকবার তার বক্তব্যে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের আন্দোলনকে মেলাতে বারণ করেছেন। যদিও, রাজ্যের একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মুখেও শোনা গেছে মমতার সরকারের পতনের সরাসরি বার্তা।


উল্লেখ্য, কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নারী চিকিৎসা পড়ুয়াকে খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতজুড়ে চলছে আন্দোলন। সেই প্রতিবাদ আন্দোলনকে দমন করতে রাজ্য সরকার পুলিশকে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ আসছে আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি বিরোধী দলগুলো থেকেও।

মন্তব্যসমূহ