হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ভিডিও বন্ধ না করায় গুলি, প্রাণ গেল টিকটকারের

 




নিরাপত্তারক্ষীর নিষেধ সত্ত্বেও মোবাইল মার্কেটে টিকটক ভিডিও ধারণ চালিয়ে যাচ্ছিলেন এক টিকটকার। এ সময় তাকে ভিডিও বন্ধ করে জায়গা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও জায়গা ছাড়েননি তিনি। পরে মেজাজ হারিয়ে একপর্যায়ে ওই টিকটকারের ওপর গুলি চালিয়ে বসেন নিরাপত্তারক্ষী। যাতে মৃত্যু হয় ওই টিকটকারের। ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের করাচির উত্তর নাজিমাবাদ এলাকার এক মোবাইল মার্কেটে।


এক্সপ্রেস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে সারিনা মোবাইল মার্কেটে।  এ সময় এক টিকটকার একটি ভিডিও রেকর্ড করছিলেন।  নিরাপত্তারক্ষী তাকে রেকর্ডিং বন্ধ করতে বলে অবিলম্বে স্থান ত্যাগ করার কথা বললেও তা মানেননি তিনি, যা রাগিয়ে তুলে ওই নিরাপত্তারক্ষীকে। পরে রাগ সামলাতে না পেরে নিরাপত্তার স্বার্থে সঙ্গে থাকা অস্ত্র বের করে ওই টিকটকারের ওপর গুলি চালিয়ে দেন নিরাপত্তারক্ষী।


এ ঘটনায় ওই টিকটকার ঘটনাস্থলেই মারা যান বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। পরে তার মরদেহ অফিসিয়াল প্রক্রিয়ার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ করে এবং নিরাপত্তারক্ষীকে আটক করে। এ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।

মন্তব্যসমূহ