চীনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ১১১

চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১১১ জন নিহত ও ২২০ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে গানসু ও কিংহাই প্রদেশের সীমান্ত অঞ্চলে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। খবর বিবিসি ও রয়টার্সের।  ভূমিকম্পটি ৬.১ মাত্রার ছিল বলে জানিয়েছে দ্য ইউরোপিয়ান ভূমধ্যসাগরীয় সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি)। এটির উৎপত্তিস্থল গানসু প্রদেশের রাজধানী লানঝোর ১০২ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, ভূপৃষ্ঠের ৩৫ কিলোমিটার গভীরে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটি ৫.৯ মাত্রার। আর চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিনহুয়া জানিয়েছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.২। ভূমিকম্পের পর কয়েকবার পরাঘাত (আফটারশক) অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পে বেশ কিছু ভবন ধসে পড়েছে। ভূমিকম্পের পর পরই উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে।  গত সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় সিচুয়ান প্রদেশে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ৬০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হন।

জি এম কাদেরের সঙ্গে জোট না করতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ রওশনের

 




জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে জোট না করতে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ জানিয়েছেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ।


মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা।


তিনি বলেন, দলের আড়াই থেকে তিন শ’ নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। যোগ্য প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। সাদ এরশাদকে মনোনয়ন দেয়নি, এমনকি আমাকেও মনোনয়ন দেয়নি। জি এম কাদের জোর করে জাতীয় পার্টি দখল করেছেন। তাদের কর্মকাণ্ডে আমাদের কোনো সমর্থন নেই। তাই জাতীয় পার্টির সঙ্গে যেন কোনো জোট না হয় সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন রওশন এরশাদ। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তিনি দলীয় পরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।


এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গণভবনে যান জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। এ সময় সঙ্গে ছিলেন তার ছেলে সাদ এরশাদ ও মুখপাত্র কাজী মামুনুর রশীদ, মশিউর রহমান রাঙ্গা।

মন্তব্যসমূহ