শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের হামলায় ৬১৪ শিশুসহ ১৯০০ ফিলিস্তিনি নিহত

 




ইসরায়েলের হামলায় ৬১৪ শিশুসহ এখন পর্যন্ত এক হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।


শনিবার (১৪ অক্টোবর) মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।


এতে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর প্রতিশোধ হিসেবে ফিলিস্তিনে একের পর এক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল সেনারা। তারা গাজায় বিদ্যুৎ, খাদ্য, পানি এবং জ্বালানির সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে গত সাত দিনে সাংবাদিক, চিকিৎসক ও বেসামরিক নাগরিকসহ এক হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এরমধ্যে ৬১৪ জন শিশু ও ৩৭০ জন নারী রয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ফিলিস্তিনি।


অন্যদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের নজিরবিহীন হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ১ হাজার ৩০০ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকেই।


এদিকে, উত্তর গাজায় বসবাসকারী ১০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে সরে যাওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছিল ইসরায়েল। কিন্তু, তার আগেই বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের ওপর বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে অন্তত ৭০ জনের প্রাণ গেছে।


হামাস কর্মকর্তারা জানান, নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। তারা সবাই ইসরায়েলের হামলার ভয়ে উত্তর গাজা ছেড়ে নিরাপদ জায়গায় পালাচ্ছিলেন।

মন্তব্যসমূহ