হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি থেকে ৯০ জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানাল পুলিশ

 




ঢাকার প্রবেশমুখগুলোতে বিএনপি ও তাদের যুগপৎ আন্দোলনের দলগুলোর অবস্থান কর্মসূচি থেকে ৯০ জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানাল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বলেও জানানো হয়েছে।


ডিএমপির উপকমিশনার (মিডিয়া) ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে যে অবস্থান কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে, সেটা ছিল বেআইনি। কারণ গতকালই আমরা বলেছি, এই সমাবেশ করার জন্য ডিএমপি কমিশনারের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়নি। এমনকি অনুমতির জন্য আবেদনও করা হয়নি।’


বিএনপির অবস্থান কর্মসূচির ব্যাপারে ডিএমপির উপকমিশনার বলেন, ‘তারা (বিএনপি নেতাকর্মীরা) পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এতে যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক দক্ষিণ) মেহেদী হাসানসহ প্রায় ২০ পুলিশ সদস্যকে আহত হয়েছেন। তারা পুলিশের গাড়িও ভাঙচুর করেছে। এছাড়া তারা সাধারণ জনগেণের প্রায় ২০টি গাড়ি ভাঙচুর ও তাতে অগ্নিসংযোগ করে।’


তিনি জানান, আজকের কর্মসূচি থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে। যারা হামলা ভাঙচুরে অংশ নিয়েছে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। এসব ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আজ বেলা ১১টা থেকে রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে বিএনপি। নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ হয়।

মন্তব্যসমূহ