হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ইসির চায়ের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন রিজভী

 




নির্বাচন কমিশনের (ইসি) চায়ের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ রোববার দুপুরে নির্বাচন কমিশনে বিএনপির আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা দিতে গেলে ইসি সচিব তাকে চায়ের আমন্ত্রণ জানালে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। 


সমকালকে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির ঢাকা জেলার সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক। তিনি বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে দুপুরে রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে আমরা দলের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা দিতে গিয়েছিলাম। ইসি সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমের কাছে হিসেব তুলে দেওয়ার পর তিনি রুহুল কবির রিজভীকে চায়ের জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তা প্রত্যাখ্যান করে ইসি থেকে বেরিয়ে আসেন।’


এ সময় রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আবুল খায়ের ভুইয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দীন অসীম, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী উপস্থিত ছিলেন।


রিজভী আয়-ব্যয়ের হিসেব জমা দিয়ে দুপুরে আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সাংবাদিকদের জানান, ২০২২ সালে বিএনপির ৫ কোটি ৯২ লাখ ৪ হাজার ৬৩২ টাকা আয় হয়েছে এবং ৩ কোটি ৮৮ লাখ ৩৩ হাজার ৮০৩ টাকা ব্যয় হয়েছে। উদ্বৃত্ত ২ কোটি ৩ লাখ ৭০ হাজার ৮২৯ টাকা।


তিনি জানান, জাতীয় নির্বাহী ও স্থায়ী কমিটির চাঁদা, বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান এবং ব্যাংকের এফডিআরের অর্জিত ইন্টারেস্ট বিএনপির আয়ের উৎস। 

মন্তব্যসমূহ