শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

‘আমরা সঠিক পথে রয়েছি’, ব্লিঙ্কেনের বেইজিং সফরের পর বাইডেন

 




যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের বেইজিং সফরের পর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সঠিক পথে রয়েছি।’ সফরকালে ব্লিঙ্কেন চীনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। খবর এএফপির।


স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ জুন) ক্যালিফোর্নিয়ায় জলবায়ু ও পরিবেশবিষয়ক এক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।


মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চীন সফর প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, ‘বেইজিং সফরকালে ব্লিঙ্কেন একটি জটিল দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা এ ক্ষেত্রে সঠিক পথে আছি।’


চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সোমবার বলেন, তিনি বেইজিংয়ে ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্কের অগ্রগতি দেখেছেন।


এর আগে ব্লিঙ্কেনকে বেইজিংয়ের সুবিশাল গ্রেট হল অফ দ্য পিপলে স্বাগত জানান শি। তিনি বলেন, ‘দুটি শক্তিধর দেশ অনির্ধারিত কিছু বিষয়ে অগ্রগতি করেছে এবং চুক্তিতে পৌঁছেছে।’


‘আশা করি ব্লিঙ্কেন এই সফরের মাধ্যমে চীন-মার্কিন সম্পর্কে স্থিতিশীলতা আনার জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন’, বলেন শি জিনপিং।


২০১৮ সালের পর কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এটি ছিল প্রথম চীন সফর।


বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)

মন্তব্যসমূহ