জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

‘আমরা সঠিক পথে রয়েছি’, ব্লিঙ্কেনের বেইজিং সফরের পর বাইডেন

 




যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের বেইজিং সফরের পর ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সঠিক পথে রয়েছি।’ সফরকালে ব্লিঙ্কেন চীনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। খবর এএফপির।


স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ জুন) ক্যালিফোর্নিয়ায় জলবায়ু ও পরিবেশবিষয়ক এক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।


মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চীন সফর প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, ‘বেইজিং সফরকালে ব্লিঙ্কেন একটি জটিল দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা এ ক্ষেত্রে সঠিক পথে আছি।’


চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সোমবার বলেন, তিনি বেইজিংয়ে ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্কের অগ্রগতি দেখেছেন।


এর আগে ব্লিঙ্কেনকে বেইজিংয়ের সুবিশাল গ্রেট হল অফ দ্য পিপলে স্বাগত জানান শি। তিনি বলেন, ‘দুটি শক্তিধর দেশ অনির্ধারিত কিছু বিষয়ে অগ্রগতি করেছে এবং চুক্তিতে পৌঁছেছে।’


‘আশা করি ব্লিঙ্কেন এই সফরের মাধ্যমে চীন-মার্কিন সম্পর্কে স্থিতিশীলতা আনার জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবেন’, বলেন শি জিনপিং।


২০১৮ সালের পর কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এটি ছিল প্রথম চীন সফর।


বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)

মন্তব্যসমূহ