হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

টাইটানিক দেখতে যাওয়া পর্যটকবাহী সাবমেরিন নিখোঁজ

 




১৯১২ সালে উত্তর অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যাওয়া টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে পর্যটকবাহী একটি সাবমেরিন নিখোঁজ হয়েছে।


সোমবার (১৯ জুন) এত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।


বিবিসি বলছে, ওশানগেট কোম্পানির ওই ট্যুরিস্ট সাবমেরিনটিতে পাঁচজন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে ৫৮ বছর বয়সী ব্রিটিশ ধনকুবের ব্যবসায়ী এবং অভিযাত্রী হ্যামিশ হাডিং রয়েছেন। হারিয়ে যাওয়া ডুবোজাহাজটির নাম ‘টাইটান সাবমার্সিবল’। সাবমেরিনটির সন্ধানে তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে।


যুক্তরাষ্ট্র কোস্ট গার্ডের রিয়ার অ্যাডমিরাল জন মাউগের বলেন, পর্যটকদের জীবিত খুঁজে বের করতে হলে তাদের হাতে ২৬ ঘণ্টার মতো সময় রয়েছে। দুটি বিমান, একটি সাবমেরিন এবং সনার যন্ত্র নিয়ে সাবমেরিনটি খোঁজা হচ্ছে। উদ্ধারকারীরা এই অভিযানকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন এবং নিখোঁজ পর্যটকদের নিরাপদে বাড়ি ফিরিয়ে আনতে সাধ্যের মধ্যে থাকা সবকিছুই করা হচ্ছে।


টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখাতে ছোট ছোট ডুবোযানে করে পর্যটকদের আটলান্টিক মহাসাগরের সাড়ে ১২ হাজার ফুট গভীরে নিয়ে যাওয়া হয়। আট দিনের এই ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের গুনতে হয় আড়াই লাখ ডলার।

মন্তব্যসমূহ