হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষ:শিশুসহ তিন জন নিহত

 



বগুড়ার নন্দীগ্রামে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সঙ্গে পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে শিশুসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ছয় জন। আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার কুন্দারহাট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।


নিহতরা হলেন- নন্দীগ্রাম পৌরসভার দামগাড়া গ্রামের বাসিন্দা অটোরিকশা চালক হেফজুল ইসলাম (৪৫), ওমরপুর গ্রামের তানসেন আলীর ছেলে আব্দুল আলিম (৩) ও নামুইট গ্রামের সাখাওয়াত হোসেনের ছেলে রাজশাহী সিটি কলেজের শিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম (২২)।


কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফাজ্জল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নন্দীগ্রাম থেকে যাত্রী নিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি বগুড়া শহরে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে কুন্দারহাট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছালে নাটোরগামী পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংর্ঘষ হয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই চালকসহ তিন জন মারা যান।


পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পিকআপের চালক ও হেলপারসহ আহত অবস্থায় ছয় জনকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও পিকআপ পুলিশ হেফাজতে রয়েছে বলেও জানান ওসি তোফাজ্জল হোসেন। 

মন্তব্যসমূহ