হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

সুলতান’স ডাইনের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ মেলেনি : ভোক্তা অধিদপ্তর

 




সুলতান’স ডাইনের বিরুদ্ধে কাচ্চি বিরিয়ানিতে খাসির পরিবর্তে অন্য প্রাণীর মাংস ব্যবহারের যে অভিযোগ উঠেছে তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। ফলে, প্রতিষ্ঠানটিকে ওই অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।


আজ সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।


মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে সুলতান’স ডাইনের কাছ থেকে লিখিত দেওয়া হয়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই সুলতান’স ডাইনকে অন্য প্রাণীর মাংস ব্যবহারের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’


বিরিয়ানিতে খাসির মাংসের বদলে অন্য প্রাণীর মাংস দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর গত সপ্তাহে অভিজাত রেস্তোরাঁ সুলতান’স ডাইনে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষও প্রতিষ্ঠানটির গুলশান শাখায় অভিযান চালায়। ওই অভিযানে সেখানকার কর্মীদের কথাবার্তায় সন্দেহ হয় ভোক্তার কর্মকর্তাদের। তাই আজ সোমবার (১৩ মার্চ) পুরো বিষয়ের ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য মাংস সরবরাহকারীসহ সুলতান’স ডাইন কর্তৃপক্ষকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়। সকালে সুলতান’স ডাইন কর্তৃপক্ষ তাদের বক্তব্য দেন। পরে সংবাদ সম্মেলন করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

মন্তব্যসমূহ