হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

নানা পদক্ষেপের কারণে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হচ্ছে : নসরুল হামিদ

 




বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘সূচি দিয়ে লোডশেডিংসহ নানা পদক্ষেপের কারণে দেশে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হচ্ছে। লোডশেডিং আমরা দিতে বাধ্য হয়েছি। কারণ আমাদের জ্বালানি ও গ্যাস সর্টেজ ছিল। ওই জায়গা থেকে আমরা লোডশেডিং ব্যালেন্স করার চেষ্টা করছি।’


আজ বুধবার সচিবালয়ে নতুন সময়ে অফিসের প্রথম দিন সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।


প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখলাম আগে যে ট্রেন্ড ছিল (বিদ্যুতের বেশি চাহিদা) সকাল ১০টা থেকে বাড়ে, এখন দেখলাম সকাল ৯টা থেকে বাড়া শুরু করেছে। এই মুহূর্তে ডেসকোর রিকয়ারমেন্ট প্রায় এক হাজারের উপরে চলে গেছে।’


তিনি বলেন, ‘এর মানে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সিটির ভিতরে ডেসকো এবং ডিপিডিসির পিক আওয়ার থাকে দুপুরে, কিন্তু পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। এটা আমরা চাচ্ছি যে সন্ধ্যা থেকে পিক আওয়ারটা যদি দিনের বেলায় চলে আসে তাহলে আমরা একটা ব্যালেন্স করতে পারব সন্ধ্যা এবং দিনের বেলা।’


‘আর একটা জিনিস আমরা আজকে থেকে নিশ্চিত করতে চাই, মধ্যরাত থেকে সেচ পাম্পের জন্য আগামী ১৫ দিন যেন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকে। এটি আমার মনে হয় সম্ভব করে ফেলব। এটা আমি বলতে পারি। দেখা যাক, আগামী একটা সপ্তাহ আমরা দেখি। যদি এটা কার্যকর হয়, তাহলে অন্তত বিদ্যুতের ব্যালেন্সটা ঠিক করতে পারব।’


এক ঘণ্টা করে লোডশেডিং দেওয়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘লোডশেডিং আমরা কমাচ্ছি। আস্তে আস্তে কমে আসছে।’

মন্তব্যসমূহ