শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

উত্তর কোরিয়ায় প্রথমবারের মতো করোনা শনাক্ত, দেশজুড়ে লকডাউন

 




প্রথমবারের মতো করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর জানাল উত্তর কোরিয়া। বৃহস্পতিবার কভিড-১৯ সংক্রমণের তথ্য জানানোর পাশাপাশি দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতি সংক্রামক ওমিক্রন ভাইরাসের একটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট পিয়ংইয়ং শহরে শনাক্ত হয়েছে।


রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ বলেছে, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে গত দুই বছর ও তিন মাস নিরাপদে রাখার পর আমাদের জরুরি কোয়ারেন্টাইন ফ্রন্টে একটি ছিদ্র দেখা দিয়েছে। এতে দেশের সবচেয়ে বড় জরুরি ঘটনা ঘটে গেছে।


পিয়ংইয়ংয়ের মানুষ ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংস্পর্শে এসেছে। তবে আক্রান্তের সংখ্যা কিংবা সংক্রমণের সম্ভাব্য উৎস নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি ওই খবরে। বলা হয়েছে, আক্রান্তদের নমুনা গত ৮ মে সংগ্রহ করা হয়।


উত্তর কোরিয়ার প্রথম করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলার উপায় নিয়ে দেশেটির নেতা কিম জং উন ক্ষমতাসীন ওয়ার্কাস পার্টির বৈঠকে আলোচনা করেছেন। সব শহর এবং এলাকায় কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন তিনি। এ ছাড়া সংরক্ষিত জরুরি মেডিকেল সরবরাহ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন কিম জং উন।

মন্তব্যসমূহ