শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

দ্বিতীয় ডোজের গণটিকা শুরু ২৮ মার্চ

 




রাজধানীসহ সারা দেশে ২৬ ফেব্রুয়ারি যারা টিকা নিয়েছেন তাদের ২৮ মার্চ থেকে দ্বিতীয় ডোজের গণটিকা দেওয়া হবে। দ্বিতীয় দফায় একদিনে এক কোটি করোনা টিকার কার্যক্রমের আওতায় এ টিকা দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।


চিঠিতে বলা হয়, একমাস পূরণ সাপেক্ষে দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হবে। স্থানীয় ব্যবস্থায় প্রথম ডোজের টিকা দেয়া হয়েছিল, একইভাবে দেওয়া হবে দ্বিতীয় ডোজের টিকা। ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম ডোজের টিকা গ্রহণকারীদের টিকা কার্ডে সম্পূর্ণ তথ্য সংযুক্ত করতে হবে।


এর আগে, প্রথম দফায় এক কোটি টিকা দেয়ার সময় বিভিন্ন কেন্দ্রে প্রচুর ভিড় হয়। সেই পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে যেসব স্থানে জনসমাগম বেশি হয় এবার সেখানে কেন্দ্র সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।


উল্লেখ্য, ২৬ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে দেশে একদিনে এক কোটি ২০ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫৩ ডোজ টিকা দেয়া হয়।

মন্তব্যসমূহ