হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

মিরপুরে টস জিতে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান

 




চট্টগ্রামে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতে শক্ত অবস্থানে থাকা পাকিস্তান দ্বিতীয় টেস্টে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


মিরপুরে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শনিবার (০৪ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে ম্যাচটি। পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম বাংলাদেশ সিরিজে প্রথমবারের মতো টস জিতলেন। এর আগে গত তিন টি-টোয়েন্টি ও এক টেস্টে টসে হেরেছিলেন বাবর।


সিরিজ বাঁচাতে ঢাকার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে এই ম্যাচটি জিততেই হবে বাংলাদেশকে। তবে টস হেরেও মিরপুরেও প্রথম ঘণ্টাকে গুরুত্বপূর্ণ বললেন অধিনায়ক মুমিনুল হক। এই টেস্টে অভিষেক হয়েছে মাহমুদুল হাসান জয়ের। তিনি খেলবেন সাদমান ইসলামের উদ্বোধনী সঙ্গী হিসেবে। দলে ফিরেছেন সৈয়দ খালেদ আহমেদ। সাকিব, খালেদ ও জয়কে জায়গা করে দিতে একাদশ থেকে বাইরে রাখা হয়েছে আগের ম্যাচ খেলা সাইফ হাসান, ইয়াসির আলি রাব্বি ও আবু জায়েদ রাহিকে।


বাংলাদেশ একাদশ: সাদমান ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুমিনুল হক (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, এবাদত হোসেন চৌধুরী, খালেদ হোসেন।


পাকিস্তান একাদশ: বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (সহ-অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), আব্দুল্লাহ শফিক, আবিদ আলী, আজহার আলী, ফাহিম আশরাফ, ফাওয়াদ আলম, হাসান আলী, নোমান আলী, সাজিদ খান ও শাহীন শাহ আফ্রিদি।

মন্তব্যসমূহ