হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আমার কলিজা ভেঙে দিয়েছ, পরীমনিকে সেফুদা

 




পরীমনি ইস্যুতে আবারও লাইভে এসেছেন অস্ট্রিয়া প্রবাসী আলোচিত-সমালোচিত সিফাত উল্লাহ ওরফে সেফুদা। লাইভে এসে তিনি পরীমনির উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমার কলিজা ভেঙে দিয়েছ। আমার হার্টে অপারেশন হয়েছে। তার জন্য তুমি দায়ী। তোমার রূপ, তোমার গুণ, তোমার অভিনয়, তোমার কণ্ঠ আমাকে পাগল করে দিয়েছে।’


২৭ দিন কারাগারে থাকার পর গতকাল বুধবার জামিনে মুক্ত হয়েছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা পরীমনি। তার মুক্তিতে আনন্দ প্রকাশ করেছেন সিফাত উল্লাহ। বুধবার সন্ধ্যায় লাইভে এসে তিনি বলেন, ‘তোমাকে জেলে নিয়েছে তাই আমার মন ভেঙে গিয়েছিল। আমি খুশি হয়েছি তুমি জেল থেকে মুক্ত হয়েছ।’


পরীমনিকে নেশা ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সেফুদা। তিনি বলেন, ‘পরী, তুমি নেশা ছেড়ে দাও। আমি অনেক আগেই নেশা করা ছেড়ে দিয়েছি। তুমিও ছেড়ে দাও। আর একটা বিষয় তোমাকে বলতে চাই তোমার আশপাশে যে লোকজন আছে তারা খারাপ। তাদের সঙ্গ ছেড়ে দাও তুমি।’


লাইভে সেফুদা তার কাছে ঘুরতে যাওয়ার দাওয়াত দেন পরীমনিকে। তিনি বলেন, ‘সরকার যদি দেশের বাইরে যেতে অনুমতি দেয় তাহলে দেশের বাইরে ঘুরতে যেতে পারো বা আমার এখানে আসতে পারো তুমি ঘোরাঘুরি করতে।’


সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে সেফুদা বলেন, ‘আমার অনুরোধ বর্তমানে তাকে ডিস্টার্ব করবেন না কেউ। তার এখন ঘুম দরকার। তার চিকিৎসা করা দরকার। আপনারা তাকে চিকিৎসা করতে সাহায্য করেন। আমি তার নানাকে বলব তাকে কোনো হাসপাতালে অথবা বাসায় ডাক্তার এনে চিকিৎসা করতে।’

মন্তব্যসমূহ