হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

তুরস্কে মিলল আড়াই হাজার বছর আগের আসমানি কিতাব তাওরাত

 





তুরস্কের পুলিশ চোরাচালানকারীদের কাছ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের একটি আসমানি কিতাব ‘তাওরাত’ উদ্ধার করেছে।


তুরস্কের উত্তরাঞ্চলীয় শামসুন প্রদেশের পুলিশ জানিয়েছে, একটি সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্র কিছু ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাচার করছে বলে খবর পাওয়ার পর তারা ওই চক্রকে ধরতে অভিযান চালায়। খবর ইয়েনি সাফাকের।


অভিযানের একপর্যায়ে প্রদেশের জানিক শহরের উপকণ্ঠে দুটি ব্যক্তিগত গাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় একটি গাড়ি থেকে প্রায় ২৫০০ বছর আগের ঐশী গ্রন্থ তাওরাতের একটি কপি উদ্ধার করা হয়।


১৯ পৃষ্ঠার গ্রন্থটি একটি চামড়ার বাক্সে আটকানো ছিল। ঐতিহাসিক এই ঐশী গ্রন্থ চোরাচালানের দায়ে এ পর্যন্ত পাঁচজনকে আটকের কথা জানিয়েছে তুরস্কের পুলিশ।


নবী হযরত মুসা (আ)-এর ওপর তাওরাত নাজিল হয়েছিল।  হযরত মূসা (আ.) তার ভাই হযরত হারুনকে (আ.) নিয়ে বনি ইসরাইল জাতির মধ্যে এই তাওরাতের বাণী প্রচারণ করেন।  


তবে ইহুদি পুরোহিতরা পরবর্তী সময় এই ঐশী গ্রন্থের বাণীকে পরিবর্তন করে ফেলেন।  আর ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর পবিত্র কোরআন নাজিল হওয়ার পর মূল তাওরাত গ্রন্থের কার্যকারিতাও শেষ হয়ে যায়।

মন্তব্যসমূহ