হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে হামলা: দুই ছাত্রের ৫ দিন, শিক্ষদের ৪ দিন রিমান্ড মঞ্জুর

 




কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার মামলায় দুই ছাত্র মো. আবু বক্কর ওরফে মিঠন এবং মো. সবুজ ইসলাম ওরফে নাহিদকে ৫দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। এছাড়া একই মাদরাসার শিক্ষক মো. আল আমিন ও মো. ইউসুফ আলীকে চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। তারা সবাই স্থানীয় ইবনে মাসউদ মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক।


মঙ্গলবার সকালে আদালত এই আদেশ দেন।


এর আগে সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক রেজাউল করিমের এজলাসে হাজির করা হয় ইবনে মাসউদ মাদ্রাসার শিক্ষক মো. আল আমিন ও মো. ইউসুফ আলী, একই মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মো. আবু বক্কর ওরফে মিঠুন এবং মো. সবুজ ইসলাম ওরফে নাহিদকে। দুই মাদ্রাসা শিক্ষকের ৭ দিন করে এবং দুই ছাত্রের ১০ দিন করে রিমান্ড চেয়েছিল পুলিশ।


উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে বঙ্গবন্ধুর নির্মাণাধীন ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কুষ্টিয়া পৌরসভার সচিব কামাল উদ্দীন বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেন।

মন্তব্যসমূহ