হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

এবার ড্রোন হামলায় ইরানের আরেক জ্যেষ্ঠ কমান্ডার নিহত

 





সিরিয়া-ইরাক সীমান্তে ড্রোন হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ডসের এক জ্যেষ্ঠ কমান্ডার নিহত হয়েছেন। শনি থেকে রোববারের মধ্যে কোনো এক সময় তাদের ওপর হামলা হয়েছিল। 


তবে নিহত কমান্ডারের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। বেশ কয়েকটি আরব গণমাধ্যমের বরাতে হারিৎস ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের খবরে এমন তথ্য মিলেছে।


প্রতিবেদন অনুসারে, ওই কমান্ডার ছাড়াও আরও তিনজন নিহত হয়েছেন। তাদের মুসলমান শহিদান হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।


ইরাকি গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে আল-আরাবিয়াহ জানিয়েছে, সিরিয়া অতিক্রম করতে যাওয়া আল-কিয়াম সীমান্তে তাদের গাড়ি হামলার লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়।


তাদের মরদেহ উদ্ধারে ইরাকি আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যরা সহায়তা করেন। এর বাইরে কোনো বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি।


তবে এই খবর অস্বীকার করেছে হিজবুল্লাহ সংশ্লিষ্ট নেটওয়ার্ক আল-মিয়াদান। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাতে তারা এমন দাবি করেছে।


গত জানুয়ারিতে, মার্কিন গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছিলেন ইরানের শীর্ষ কমান্ডার কাসেম সোলাইমানি।


তখন তার সঙ্গে ইরান-সমর্থিত ইরাকি মিলিশিয়া গোষ্ঠী মোবিলাইজেশন ফোর্সের উপ-কমান্ডার আবু মাহদি আল-মুহান্দিসও নিহত হয়েছিলেন।

মন্তব্যসমূহ