হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

লেবাননে কারাগার ভেঙে পালাল ৭০ কয়েদি, দুর্ঘটনায় নিহত ৫

 





লেবাননের একটি কারাগার ভেঙে ৭০ জন কয়েদি পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ধাওয়া খেয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু হয়।


 স্থানীয় সময় শনিবার (২১ নভেম্বর) ভোরে কারাগারের ফটক ভেঙে তারা পালিয়ে যান। বাবদা কারাগারে নিরাপত্তা কর্মীরা জানিয়েছন, কারাগার থেকে মোট ৬৯ জন কয়েদি পালিয়ে যান। এর মধ্যে ১৫ কয়েদিকে আটক করে আবারো কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গাড়ি চুরি করে পালানোর সময় দুর্ঘটনায় নিহত হন পাঁচ জন।


কারাগারে ভেঙে কয়েদি পালানোর ঘটনায় টুইট বার্তায় ক্ষোভ জানিয়ে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মিশেল আওন। প্রসিকিউটর গাধা আউনও ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন।


দেশটির কারাগারগুলো গাদাগাদি করে কয়েদিদের থাকা নিয়ে উদ্বেগও জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। বিভিন্ন সময় কারাগারগুলো আন্দোলন হয়ে আসছে। 


গত এপ্রিলে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানায়, লেবাননের কারাগারগুলোর ভেতরে বেশ কিছু দাঙ্গার পর করোনার সংক্রমণের আশঙ্কায় পরিবারগুলো কয়েদিদের মুক্তির দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট করে।


মন্তব্যসমূহ