হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ইরানে ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও করেছে শিক্ষার্থীরা

 





মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)’র অবমাননা করায় ইরানের রাজধানী তেহরানে ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও করে স্লোগান দেয় শিক্ষার্থীরা। এসময় ইরানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা ফরাসি পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। খবর আনাদোলুর।


ইসলাম ধর্মের অবমাননা করে বক্তব্য দেয়ায় ফরাসি প্রেসিডেন্টের কঠোর সমালোচনা করে তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলেন। ইরানি শিক্ষার্থীরা এ সময় তেহরানে নিযুক্ত ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারেরও দাবি জানান।


আন্দোলন কর্মসূচির সংগঠক তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রেজা আল্লাভি গণমাধ্যমকে বলেন, তারা বহুদিন ধরেই ইসলামকে হেয় করে আসছে, আর আমরাও চুপচাপ দেখে যাচ্ছিলাম। কিন্তু আর এভাবে বসে থাকা যায় না। তারা আমাদের প্রিয় মহানবী (সা.) নিয়ে এখন শিক্ষণেও প্রতিষ্ঠানিকভাবে সরকারি মদদ ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করা শুরু করেছে।


কয়েক ঘণ্টা দূতাবাস ঘেরাওয়ের পর ফরাসি পণ্য বর্জন এবং দেশটির প্রেসিডেন্টের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়ে শান্তিপূর্ণ ওই কর্মসূচি শেষ করেন শিক্ষার্থীরা।

মন্তব্যসমূহ