গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

চলে গেলেন কুয়েতের আমির

 




মৃত্যুবরণ করেছেন কুয়েতের আমির সাবাহ আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহ। মঙ্গলবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। খবর আল জাজিরার।


কুয়েতের আমির আল সাবাহ ১৯২৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। আধুনিক কুয়েতের পররাষ্ট্রনীতির জন্য তিনি অনেক আলোচিত হয়ে আছেন। ১৯৬৩ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তিনি দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।


২০০৬ সালে তৎকালীন আমির শেখ জাবের আল সাবাহ’র মৃত্যুর পর তিনি কুয়েতের আমির হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণ করেন।


২০১৯ সালে সর্বপ্রথম তার অসুস্থতার কথা সরকারিভাবে জানানো হয়। তারপর চলতি বছরের জুলাইয়ে মার্কিন বিমান বাহিনীর সামরিক উড়ন্ত হাসপাতাল সি-১৭ এর মাধ্যমে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের মিনিসোটার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

মন্তব্যসমূহ