হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠলো ফিলিপিন্স, ৫ সেনা সদস্যসহ নিহত ১০

 



ফিলিপিন্সে ভয়াবহ বিস্ফোরণে দেশটির ৫ সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের এই ঘটনায় আরও ৪ বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।


আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় সুলু প্রদেশের রাজধানী শহর জোলোতে সোমবার স্থানীয় সময় দুপুরে দুটি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।


স্থানীয় সিনেটর গর্ডন জানান, ইম্প্রভিলাইজড ডিভাইসসহ বিস্ফোরক বোঝাই একটি মোটরসাইকেল একটি সামরিক ট্রাকের কাছে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়।


আলজাজিরা আরও জানায়, যখন পুলিশ এসে বিস্ফোরণের স্থল ঘিরে রেখেছিল তখন আরও একটি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় টিভি চ্যানেলের ছবিতে ওই সামরিক গাড়ির পাশের রাস্তায় ধ্বংসাবশেষ এবং লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।


এদিকে এক বিবৃতিতে ফিলিপিন্স পুলিশ প্রধান জেনারেল আর্কি ফ্রান্সিসকো গ্যাম্বোয়া জানান, ভয়াবহ এই বিস্ফোরণের ঘটনা তদন্তে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এছাড়া যারা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের চরম শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।


এখন পর্যন্ত কেউ হামলার দায় স্বীকার না করলেও ফিলিপিন্সের জঙ্গিগোষ্ঠী আবু সায়াফের দিকে আঙ্গুল তুলছে দেশটির সরকার। এর আগে ২০১৯ সালে এই শহরে একটি ক্যাথলিক গির্জার ভিতরে বিস্ফোরণের ঘটনায় ২০ জনের মৃত্যু হয়।

মন্তব্যসমূহ