জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

ধামরাইয়ে কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ২৮ সিলিংফ্যান চুরি!



ঢাকার ধামরাই উপজেলায় আটিমাইটাইন এলাকায় সরকারি ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি হয়েছে।

শুক্রবার দিনগত রাতে ওই হোম কোয়ারেন্টিনের সব কক্ষ থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি করা হয়।

জানা যায়, উপজেলা সদরের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালটিতে জনবল সংকট এবং রোগীর চাপের কারণে উপজেলা দুর্গম এলাকায় অবস্থিত এ হাসপাতালটিতে হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টার স্থাপন করা হয়।

শুক্রবার দিনগত রাতে ওই হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টারের সব কক্ষ থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি করে চোরের দল।

শুধু তাই নয়, এ সময় হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকা ইতালিফেরত সাতজনসহ মোট ১০ জনের নগদ লক্ষাধিক টাকা ও মোবাইল ফোনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য জিনিসপত্রও চুরি করে। ফলে পর্যবেক্ষণে থাকা ব্যক্তিরা চরম নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন।

কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রবাসীরা বলেন, ঘাতক ব্যাধি করোনাভাইরাসও জীবনের জন্য যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি চোর কিংবা ডাকাতও জীবনের জন্য একই রকম হুমকি। ঘাতক ভাইরাস যেমন জীবন কেড়ে নিতে সক্ষম, তেমনি চোর বা ডাকাতরা স্বার্থের জন্য যে কাউকে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে। তাই এ সেন্টারে নিরাপত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি সেবার মান বাড়াতে জনবলও বাড়ানো উচিত।

এ ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইফফাত আরার মোবাইলে কল করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি।

এ ব্যাপারে কথা হয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামিউল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সুত্র নিউজ: যুগান্তর

মন্তব্যসমূহ