হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ধামরাইয়ে কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ২৮ সিলিংফ্যান চুরি!



ঢাকার ধামরাই উপজেলায় আটিমাইটাইন এলাকায় সরকারি ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের কোয়ারেন্টিন সেন্টার থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি হয়েছে।

শুক্রবার দিনগত রাতে ওই হোম কোয়ারেন্টিনের সব কক্ষ থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি করা হয়।

জানা যায়, উপজেলা সদরের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতালটিতে জনবল সংকট এবং রোগীর চাপের কারণে উপজেলা দুর্গম এলাকায় অবস্থিত এ হাসপাতালটিতে হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টার স্থাপন করা হয়।

শুক্রবার দিনগত রাতে ওই হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টারের সব কক্ষ থেকে ২৮টি সিলিংফ্যান চুরি করে চোরের দল।

শুধু তাই নয়, এ সময় হোম কোয়ারেন্টিন সেন্টারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকা ইতালিফেরত সাতজনসহ মোট ১০ জনের নগদ লক্ষাধিক টাকা ও মোবাইল ফোনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য জিনিসপত্রও চুরি করে। ফলে পর্যবেক্ষণে থাকা ব্যক্তিরা চরম নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করছেন।

কোয়ারেন্টিনে থাকা প্রবাসীরা বলেন, ঘাতক ব্যাধি করোনাভাইরাসও জীবনের জন্য যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি চোর কিংবা ডাকাতও জীবনের জন্য একই রকম হুমকি। ঘাতক ভাইরাস যেমন জীবন কেড়ে নিতে সক্ষম, তেমনি চোর বা ডাকাতরা স্বার্থের জন্য যে কাউকে নির্মমভাবে হত্যা করতে পারে। তাই এ সেন্টারে নিরাপত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি সেবার মান বাড়াতে জনবলও বাড়ানো উচিত।

এ ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার-পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ইফফাত আরার মোবাইলে কল করা হলে তিনি তা রিসিভ করেননি।

এ ব্যাপারে কথা হয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামিউল হকের সঙ্গে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সুত্র নিউজ: যুগান্তর

মন্তব্যসমূহ