জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ষ, নিহত ৪



মাঝ আকাশে দুই বিমানের সংঘর্ষে অন্তত ৪ জন নিহত হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বুধবার সকালে সাড়ে ১১ টা নাগাদ ঘটেছে এই দুর্ঘটনা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।

ভিক্টোরিয়া পুলিশ এক বিবৃতিতে জানায়, ধারনা করা হচ্ছে বিমান দুইটি বিধ্বস্তের আগে পরস্পরের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।

পুলিশ ইনস্পেক্টর পিটার কজার বলেন, একটি বিমান ম্যাঙ্গালোর থেকে উড্ডয়ন করে। বিমানটি একজন শিক্ষানবিশ পাইলট চালাচ্ছিলেন। সঙ্গে ছিলেন এক ইনস্ট্রাক্টর। আরেক বিমান অন্য বিমানবন্দর থেকে ছাড়ে।

তিনি আরও বলেছেন, আমরা নিশ্চিত না বিমান দুইটি কেন একই অঞ্চলে গেল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত মাঝ আকাশে সংঘর্ষে পড়ে।

ইনস্পেক্টর পিটার কজার বলেন, একটি বিমান সংঘর্ষের পরই বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে এবং অন্যটি কিছুক্ষণ পরে বিধ্বস্ত হয়।

এছাড়া তিনি আরও বলেছেন, মাটিতে বিধ্বস্ত হয়ে পরার আগে বিমান দুইটির ব্যাপক ক্ষতি হয়। জানা যায়, বিমান দুইটিতে ২ জন করে আরোহী ছিলেন।

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার দেশটির পুলিশ তদন্ত করছে।

মন্তব্যসমূহ