হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বিজেপি প্রার্থীকে হারিয়ে মহীশূরের মেয়র হলেন মুসলিম নারী



ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের মহীশূর জেলার মেয়র হলেন মুসলিম নারী তাসনিম। মুসলিম নারী হিসেবে তিনিই প্রথম এ পদে আসীন হলেন। দেশজুড়ে যখন সিএএ-এনআরসি বিরোধী প্রতিবাদে উত্তাল দেশ। এই আন্দোলনে পুরোভাগে কার্যত গোটা মুসলিম সম্প্রদায়।

ঠিক সেই সময় জনতা দল (সেকুলার) প্রার্থী তাসনিমের এই জয় অত্যন্ত ইঙ্গিতবহ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। বিজেপি প্রার্থী গীতা যোগানন্দকে ২৪ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়রের পদে বসলেন তাসনিম।

মহীশূরকে পরিচ্ছনতার শহর বলা হয়ে থাকে। এই শহরের ২২তম মেয়র হয়ে তাসনিম জানান, এই জয় পেয়ে অত্যন্ত খুশি। শহরের পরিচ্ছন্নতা ধরে রাখাই হবে তার প্রথম লক্ষ্য। বিভিন্ন সমস্যার দ্রুত সমাধানে সচেষ্ট হবেন বলে আশ্বাস দেন তাসনিম। মহীশূরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রতিনিধি তিনি। তাসনিমের পক্ষে ভোট পড়ে ৪৭টি। অন্য গীতা পান মাত্র ২৩টি ভোট।

তার দল জেডিএসকে ধন্যবাদ জানান তাসনিম। কোনো মুসলিমকে পৌরসভা নির্বাচনে লড়ার সুযোগ এই প্রথম নয় জেডিএসের। এর আগে ১৯৯৬ সালে প্রথম মুসলিম মেয়র হন আরিফ হুসেন। এরপর ২০০৮ সালে আইয়ুব খানও জেডিএসের হয়ে মেয়র নির্বাচিত হন।

তবে, এই প্রথম কোনো মুসলিম নারী মহীশূরের মেয়র হলেন।

মন্তব্যসমূহ