শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

অষ্টম শ্রেণির ছাত্রকে নিয়ে নিরুদ্দেশ ২৬ বছরের শিক্ষিকা!




ভারতের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রকে নিয়ে পালিয়েছেন ২৬ বছরের এক শিক্ষিকা। এ ঘটনায় ওই ছাত্রের বাবা থানায় মামলা করেছেন।

ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের গান্ধীনগরে।

পুলিশের বরাতে ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময় জানিয়েছে, গত এক বছর ধরে ওই ছাত্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন অভিযুক্ত শিক্ষিকা। এ কারণে সম্প্রতি স্কুল কর্তৃপক্ষও তাদের ভর্ত্‍‌সনা করে।

গত শুক্রবার বিকাল থেকে খোঁজ মিলছে না কিশোরটির। নিখোঁজ সেই শিক্ষিকাও। অভিযুক্ত শিক্ষিকা কলোল শহরের দরবারি চাওয়ালের বাসিন্দা।

ছেলেটির বাবার অভিযোগ, এই সম্পর্ক যেহেতু মেনে নেয়া হয়নি, তাই তারা বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে।

ছেলেটির বাবা গান্ধীনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করে জানিয়েছেন, তার ১৪ বছরের ছেলেকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গিয়েছে তার ক্লাস টিচার।

ঘটনার দিন তিনি বাড়ি ফিরে ছেলেকে দেখতে না পেয়ে পাড়া ও আত্মীয়-স্বজনের কাছে ফোন করে খোঁজ নেন। কোথাও না পেয়ে পুলিশে অভিযোগ জানাই।

ওই শিক্ষিকার বাড়িতেও গিয়েছিলাম। তাকেও সেখানে পাওয়া যায়নি বলে জানান নিখোঁজ ছাত্রের বাবা।

গান্ধীনগর থানার পরিদর্শক কেকে দেশাই জানিয়েছেন, নিখোঁজ দুজনের কেউই মোবাইল ফোন নিয়ে যায়নি। ফলে তাদের খুঁজে বের করতে সময় লাগবে।

মন্তব্যসমূহ