হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

লিঙ্গ কেটে স্বামীর পরকীয়ার শোধ!



পরকীয়া প্রেমের কারণে স্বামীর লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেছেন তার সাবেক স্ত্রী মিসেস লি (৫৮)। তারপর তা এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়ে টয়লেটে ফেলে ফ্লাশ করে দৃষ্টির আড়ালে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এরপর নিজে ৪০টি ঘুমের ট্যাবলেট সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এখন দু’জনেই মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন। এ ঘটনা ঘটেছে তাইওয়ানের সিনহু প্রেসিঙ্কট এলাকায়। 

বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ এ খবর দিয়ে জানায়, মিসেস লি (৫৮) সম্প্রতি জানতে পারেন, যখন তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ছিল, তখন তার সঙ্গে প্রতারণা করে তার স্বামী চেন অন্য নারীর সঙ্গে প্রেমে মজেছেন। এর শোধ নিতে তিনি তার সাবেক ওই স্বামীকে অচেতন করে ফেলেন। এরপর একটি ধারালো কাঁচি নিয়ে স্বামীর লিঙ্গ কেটে ফেলেন। তা এসিডে গুলিয়ে টয়লেটে ফ্লাশ করে দিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করেন তিনি।

তার আগে বলে যান, যদি আমি এটা ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে কাউকেই ব্যবহার করতে দেবো না।

তাইওয়ানের উত্তরাঞ্চলে হুকুউ শহরে ওই নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে ২৪শে জুলাই। খবরে বলা হয়, ওই দম্পতির বিচ্ছেদ হয় এক মাস আগে। কিন্তু তার স্বামী মিস্টার চেন দু’বছর ধরে ছিলেন বেকার। এ সময়ে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে বসবাস করতে থাকেন। স্থানীয় পুলিশ বলেছে, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৮টা ৫০ মিনিটে মিস্টার চেনের ফোন পান। এ সময় তিনি গোঙাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী তার ওপর আরো প্রতিশোধ নেবে এই আশঙ্কায় তিনি নিজেকে একটি টয়লেটের ভেতর আবদ্ধ করে রাখেন।

মিসেস লি’কে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তার আয়ের ওপরই বসে বসে খাচ্ছিলেন চেন। তা সত্ত্বেও তিনি জানতে পারেন পাশেই আরেকজন নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা জানতে পেরে তিনি চেনের পুরুষাঙ্গ কর্তনের পরিকল্পনা করেন। সেই অনুযায়ী, তাকে অজ্ঞান করে ফেলেন। কাঁচি দিয়ে তার লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেন। 

মন্তব্যসমূহ