শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

লিঙ্গ কেটে স্বামীর পরকীয়ার শোধ!



পরকীয়া প্রেমের কারণে স্বামীর লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেছেন তার সাবেক স্ত্রী মিসেস লি (৫৮)। তারপর তা এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়ে টয়লেটে ফেলে ফ্লাশ করে দৃষ্টির আড়ালে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এরপর নিজে ৪০টি ঘুমের ট্যাবলেট সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এখন দু’জনেই মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন। এ ঘটনা ঘটেছে তাইওয়ানের সিনহু প্রেসিঙ্কট এলাকায়। 

বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ এ খবর দিয়ে জানায়, মিসেস লি (৫৮) সম্প্রতি জানতে পারেন, যখন তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ছিল, তখন তার সঙ্গে প্রতারণা করে তার স্বামী চেন অন্য নারীর সঙ্গে প্রেমে মজেছেন। এর শোধ নিতে তিনি তার সাবেক ওই স্বামীকে অচেতন করে ফেলেন। এরপর একটি ধারালো কাঁচি নিয়ে স্বামীর লিঙ্গ কেটে ফেলেন। তা এসিডে গুলিয়ে টয়লেটে ফ্লাশ করে দিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করেন তিনি।

তার আগে বলে যান, যদি আমি এটা ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে কাউকেই ব্যবহার করতে দেবো না।

তাইওয়ানের উত্তরাঞ্চলে হুকুউ শহরে ওই নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে ২৪শে জুলাই। খবরে বলা হয়, ওই দম্পতির বিচ্ছেদ হয় এক মাস আগে। কিন্তু তার স্বামী মিস্টার চেন দু’বছর ধরে ছিলেন বেকার। এ সময়ে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে বসবাস করতে থাকেন। স্থানীয় পুলিশ বলেছে, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৮টা ৫০ মিনিটে মিস্টার চেনের ফোন পান। এ সময় তিনি গোঙাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী তার ওপর আরো প্রতিশোধ নেবে এই আশঙ্কায় তিনি নিজেকে একটি টয়লেটের ভেতর আবদ্ধ করে রাখেন।

মিসেস লি’কে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তার আয়ের ওপরই বসে বসে খাচ্ছিলেন চেন। তা সত্ত্বেও তিনি জানতে পারেন পাশেই আরেকজন নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা জানতে পেরে তিনি চেনের পুরুষাঙ্গ কর্তনের পরিকল্পনা করেন। সেই অনুযায়ী, তাকে অজ্ঞান করে ফেলেন। কাঁচি দিয়ে তার লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেন। 

মন্তব্যসমূহ