জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

লিঙ্গ কেটে স্বামীর পরকীয়ার শোধ!



পরকীয়া প্রেমের কারণে স্বামীর লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেছেন তার সাবেক স্ত্রী মিসেস লি (৫৮)। তারপর তা এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়ে টয়লেটে ফেলে ফ্লাশ করে দৃষ্টির আড়ালে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এরপর নিজে ৪০টি ঘুমের ট্যাবলেট সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এখন দু’জনেই মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন। এ ঘটনা ঘটেছে তাইওয়ানের সিনহু প্রেসিঙ্কট এলাকায়। 

বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ এ খবর দিয়ে জানায়, মিসেস লি (৫৮) সম্প্রতি জানতে পারেন, যখন তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ছিল, তখন তার সঙ্গে প্রতারণা করে তার স্বামী চেন অন্য নারীর সঙ্গে প্রেমে মজেছেন। এর শোধ নিতে তিনি তার সাবেক ওই স্বামীকে অচেতন করে ফেলেন। এরপর একটি ধারালো কাঁচি নিয়ে স্বামীর লিঙ্গ কেটে ফেলেন। তা এসিডে গুলিয়ে টয়লেটে ফ্লাশ করে দিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করেন তিনি।

তার আগে বলে যান, যদি আমি এটা ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে কাউকেই ব্যবহার করতে দেবো না।

তাইওয়ানের উত্তরাঞ্চলে হুকুউ শহরে ওই নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে ২৪শে জুলাই। খবরে বলা হয়, ওই দম্পতির বিচ্ছেদ হয় এক মাস আগে। কিন্তু তার স্বামী মিস্টার চেন দু’বছর ধরে ছিলেন বেকার। এ সময়ে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে বসবাস করতে থাকেন। স্থানীয় পুলিশ বলেছে, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৮টা ৫০ মিনিটে মিস্টার চেনের ফোন পান। এ সময় তিনি গোঙাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী তার ওপর আরো প্রতিশোধ নেবে এই আশঙ্কায় তিনি নিজেকে একটি টয়লেটের ভেতর আবদ্ধ করে রাখেন।

মিসেস লি’কে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তার আয়ের ওপরই বসে বসে খাচ্ছিলেন চেন। তা সত্ত্বেও তিনি জানতে পারেন পাশেই আরেকজন নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। এ কথা জানতে পেরে তিনি চেনের পুরুষাঙ্গ কর্তনের পরিকল্পনা করেন। সেই অনুযায়ী, তাকে অজ্ঞান করে ফেলেন। কাঁচি দিয়ে তার লিঙ্গ ও অণ্ডকোষ কেটে ফেলেন। 

মন্তব্যসমূহ