হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

টাকা প্রস্তুত, সনু শর্তগুলো পূরণ করলেই দেয়া হবে: সৈয়দ কাদরি

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বেঙ্গল মাইনরিটি কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ শাহ আতিফ আলি আল কাদরি বৃহস্পতিবার বলেছেন, সনু নিগম শর্তগুলো পুরোপুরি পূরণ করলে তাকে ১০ লাখ টাকা দেয়া হবে। টাকা প্রস্তুত আছে।

কলকাতার ঐ মুসলিম নেতা এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ন্যাড়া হলেও সনু নিগম তার দেয়া বাকি দুটি শর্ত পূরণ করেননি। তাই টাকা তৈরি থাকলেও সে টাকা পেতে পারেন না সনু নিগম।

কাদরি মিডিয়াকে বলেছেন, ‘আমি তিনটি শর্ত দিয়েছিলাম ওই পুরস্কার দেয়ার জন্য: এক, মাথা ন্যাড়া করে দিতে হবে; দুই, সস্তাদরের-ছেঁড়া-ফাটা জুতার মালা গলায় পরাতে হবে আর তিন, দেশের সওয়াশো (একশ' পঁচিশ) কোটি লোকের প্রত্যেকের বাড়িতে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে সনু নিগমকে। প্রথম শর্ত তিনি পূরণ করেছেন, বাকিগুলো করুন, তাহলেই টাকা পাবেন।’


তিনি আরো বলেছেন, ‘মসজিদের আজান, মন্দিরের ঘণ্টাধ্বনি, গুরুদ্বার বা গির্জার শব্দ যদি কোনো ভারতীয় শুনতে না চান, তাহলে তার দেশে থাকারই অধিকার নেই।’

ভারতের বিতর্কিত গায়ক সনু নিগম আজান নিয়ে কটাক্ষ করার পর সৈয়দ শাহ আতিফ আলি আল কাদরি তিন শর্তে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়েছে। এরপরই সনু নিগম একজন নাপিতকে দিয়ে নিজের মাথা ন্যাড়া করে ওই টাকা দাবি করেছিলেন। আরটিএনএন

মন্তব্যসমূহ