হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

স্কুলফটকে দাঁড়িয়ে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত, ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধের কারাদণ্ড

রাজধানীর মানিকনগরে এক শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্তের মামলায় সেলিম নামের ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তিকে সাত বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫-এর বিচারক তানজিলা ইসমাইল এ আদেশ দেন।

রায় প্রদানের সময় অভিযুক্ত বৃদ্ধ সেলিম আদালতে হাজির ছিলেন। তাঁকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) আলী আজগর স্বপন এ বিষয়ে এনটিভি অনলাইনকে জানিয়েছেন। তিনি জানান, উত্ত্যক্তের অভিযোগে বৃদ্ধ সেলিমকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং তা দিতে ব্যর্থ হলে আরো এক বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, রাজধানীর মানিকনগরের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে বৃদ্ধ সেলিম প্রতিদিন ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করতেন। ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকা বিষয়টি জানতে পেরে একদিন ওই ব্যক্তিকে হাতেনাতে ধরে থানায় সোপর্দ করেন।

এ ঘটনায় ২০১৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মুগদা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় মামলাটি করেন ওই স্কুলের শিক্ষক। এর পরে ২১ সেপ্টেম্বর বৃদ্ধ সেলিমের বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়।এনটিভি

মন্তব্যসমূহ