হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

জামিন নাকচ, কারাগারেই থাকছেন ক্রিকেটার সানি

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলায় ক্রিকেটার আরাফাত সানির জামিন নাকচ করে দিয়েছেন আদালত। এর ফলে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে তাঁকে।

আজ বুধবার বাংলাদেশ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের বিচারক সাইফুল ইসলাম জামিন নাকচ করেন।

২২ জানুয়ারি ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে নাসরিন সুলতানার প্রথম মামলায় আরাফাত সানিকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ। পরে ঢাকার মহানগর হাকিম প্রণব কুমার হুই তাঁকে একদিনের রিমান্ডে পাঠান। এর পর থেকেই সানি কারাগারে রয়েছেন।

মামলার নথিতে দাবি করা হয়, ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর ক্রিকেটার আরাফাত সানির সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকা দেনমোহরে নাসরিন সুলতানার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাঁরা দুজন ভাড়া বাসায় সংসার শুরু করেন। সংসার চলার সময় ছয় মাস পর ক্রিকেটার আরাফাত সানি তাঁর মায়ের পরামর্শে নাসরিনের কাছে ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকার জন্য সানি তাঁর স্ত্রীকে মারধর ও গালিগালাজ করে ভাড়া বাসায় ফেলে যান।

নথিতে আরো উল্লেখ করা যায়, ২০১৬ সালের ১২ জুন বাদী নাসরিন সুলতানা ভাড়া বাসাসহ যাবতীয় ভরণপোষণ না পেয়ে নিরূপায় হয়ে সংসার করতে স্বামী সানির সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় সানি যৌতুকের ২০ লাখ টাকা দাবি করে নাসরিনকে বলেন, ‘যৌতুকের টাকা না দিলে আমার মা তোমার সঙ্গে সংসার করতে দেবেন না এবং এ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোমার পরিণতি অনেক খারাপ হবে। কারণ তোমার কিছু অশ্লীল ছবি আমার মোবাইল ফোনে রয়েছে।’ এরপর বাদীকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সানির মা তাঁদের বাড়ি থেকে বের করে দেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘তোর সঙ্গে আমার ছেলে সংসার করবে না। তাই সম্পর্ক ছিন্ন করার ব্যবস্থা কর।’ এরপর বাদী তাঁর বাসায় চলে যান। এনটিভি অনলাইন

মন্তব্যসমূহ