জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

স্বপ্নে পাওয়া নাম্বার দিয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার লটারি পুরস্কার

ক্যানাডার এক মহিলা লটারিতে ৩৯ লক্ষ ডলার লটারি জিতেছেন।
তবে সেটা বড় খবর না। বড় খবর হলো তিনি গত ৩০ বছর ধরে একই নাম্বার ব্যবহার করে লটারি খেলছেন এবং সেই নাম্বার তিনি পেয়েছেন স্বপ্নে।
ক্যানাডার পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ নোভা স্কশিয়ার বাসিন্দা ওলগা বেনো বলছেন, ১৯৮৯ সালের মে মাসের এক রাতে তিনি স্বপ্নের মধ্যে এই নাম্বারগুলো পান।
তারপর থেকে নিয়মিতভাবে লটারিতে তিনি একই নাম্বার ব্যবহার করে আসছেন।
"নাম্বারগুলো আমার এতই চেনা। রাতে লটারির ফলাফল বেরোনোর পর আমার মনো হলো নাম্বারগুলো আমি টিভিতে দেখলাম। কিন্তু আমি চোখে ভাল দেখতে পাই না।" বলছিলেন মিজ বেনো, "এরপর এর কথা আমি একদম ভুলে যাই।"
পরের দিন পত্রিকার পাতায় চোখ বুলানোর সময় তিনি বিজয়ী নাম্বারগুলো আবার দেখতে পান।
"প্রথমে ভেবেছিলাম চোখে ভুল দেখছি না তো? নিশ্চয় কোথাও ভুল হয়েছে। পরে আমার বোনকে ফোন করে বললাম 'মনে হয় আমি লটারি জিতেছি।"
তার বোনও কথাটা বিশ্বাস করতে পারেননি।
গত ২৮শে ডিসেম্বর ক্যানাডিয়ান লটারিতে দুজন বিজয়ী হয়। মিজ বেনো ছিলেন তার মধ্যে একজন।
গত ১০ বছর আগে ওলগা বেনোর ক্যান্সার ধরা পড়ে।
চিকিৎসার খরচ জোগাতে তাকে বাড়ি বিক্রি করতে হয়।
এখন তিনি বলছেন, পুরস্কারের টাকা দিয়ে তিনি সুন্দর একটা বাড়ি তৈরি করে বাকি জীবনটা কাটাতে চান।
তবে তার আগে নাতী-নাতনিদের নিয়ে তিনি বেড়াতে যেতে চান ডিজনি ওয়ার্ল্ডে।বিবিসি

মন্তব্যসমূহ