শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

রাশিয়ার ৩৫ কূটনীতিককে বহিষ্কার করল যুক্তরাষ্ট্র

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নাক গলানোর সন্দেহে শাস্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত ৩৫ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ওয়াশিংটন ডিসি এবং সান ফ্রান্সিসকো কনসুলেটের এসব কূটনীতিক এবং তাদের পরিবারকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নিজ দেশে ফিরে যাবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।


সেই সঙ্গে মেরিল্যান্ড এবং নিউ ইয়র্কে গোয়েন্দা তথ্য কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হত এমন দুটি রুশ কম্পাউন্ডও বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

এছাড়া রুশ গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত ৯টি সংস্থা ও ব্যক্তির ওপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়াও শিগগিরই নিজের দেশ থেকে মার্কিন কূটনীতিকদের বহিষ্কার করে এর জবাব দেবে।

সাম্প্রতিক সময়ে ডেমোক্রেটিক পার্টি এবং হিলারি ক্লিনটনের নির্বাচনী প্রচারণা রুশ হ্যাকারদের কবলে পড়েছিল, এমন অভিযোগের প্রেক্ষাপটে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

যদিও রাশিয়া এসব অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে।

মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ‘খেলো’ করার চেষ্টার জন্য যারা দায়ী এসব পদক্ষেপ তাদের জন্যেই নেয়া হয়েছে।

এক বিবৃতিতে ওবামা বলেছেন, “রাশিয়ার কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে সব মার্কিন নাগরিকেরই সচেতন থাকা উচিত।”

সেই সঙ্গে মার্কিন বিশেষজ্ঞদেরও রুশ সাইবার হামলার ঝুঁকি চিহ্নিত করা এবং তা থেকে রেহাই পাবার উপায় খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন। -বিবিসি

মন্তব্যসমূহ