শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

নির্বাচন দেখতে চান রয়টার্সের সাংবাদিকসহ ৮৭ বিদেশি

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আবেদন করেছেন ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সের সাংবাদিকসহ ৮৭ জন বিদেশি।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে (ইসি) এসব আবেদন জমা পড়েছে।

ইসি সূত্র জানায়, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসতে ইচ্ছুক আবেদনকারীদের মধ্যে আফ্রিকান ইলেকট্রোরালের ১১ জন রয়েছেন। এ ছাড়া কমনওয়েলথ থেকে পাঁচজন ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের চারজন ভোট পর্যবেক্ষণে আসার আবেদন করেছেন। পাশাপাশি ভোট পর্যবেক্ষণে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কারিগরি দল পাঠাতে চায় ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই)।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইতোমধ্যে বিদেশি সাংবাদিক, ব্যক্তি পর্যবেক্ষক ও সংস্থা নিবন্ধন করেছেন। রয়টার্সের সাংবাদিকসহ মোট ৮৭ পর্যবেক্ষক-সাংবাদিক ও চারটি সংস্থা নিবন্ধন করেছে। আশা করছি, সামনে আরও পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন করবে। সেজন্য আমরা আবেদনের সময় বাড়িয়েছি।

এর আগে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আবেদনের সময়সীমা ২১ নভেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল কমিশন। পরে আবেদনের সময় ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেওয়া ফরম পূরণ করে আবেদন করা যাবে।

মন্তব্যসমূহ