জিম্মিকে ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলের ছয় বন্দির মুক্তির বিনিময়ে এ দিনই ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের’ মাধ্যমে ইসরাইলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে না। শনিবার দিবাগত রাতে এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির। নেতানিয়াহু বলেন, ‘অপমানজনক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের জিম্মিদের অসম্মান করা এবং অপপ্রচারের জন্য জিম্মিদের নিন্দনীয়ভাবে ব্যবহার করাসহ হামাসের বারবার (যুদ্ধবিরতির চুক্তি) লঙ্ঘনের জেরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, পরবর্তী ধাপে অপমানজনক অনুষ্ঠান ছাড়া জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত শনিবার যেসব সন্ত্রাসীদের (ফিলিস্তিনি) মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাদের ছাড়া হবে না।’ দীর্ঘ প্রায় ১৬ মাস রক্তাক্ত সংঘাতের পর গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। এর পর থেকে যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ২৫ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। তাদের মুক্তির সময় বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ...

অস্ত্রোপচারে যুবকের পেট থেকে বের হলো ৫৬ টুকরা ব্লেড!

 


ছবি: প্রতীকী


চিকিৎসকরা যুবকের পেট থেকে অস্ত্রোপচার করে বের করলেন ৫৬ টুকরো ব্লেড। কীভাবে একটা মানুষ এতোগুলো ব্লেডের টুকরা খেয়ে ফেললো তা দেখে অবাক হয়েছেন চিকিৎসকরা। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থানে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।


খবরে বলা হয়, রাজস্থানের জালোরের অন্তর্গত সানচৌরের বাসিন্দা ওই যুবকের নাম যশোপাল সিং। পেশায় তিনি একজন প্রাইভেট ডেভেলপার। বালাজিতে আরও চারজন রুমমেটের সাথে থাকতেন তিনি।


চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কাউকে না জানিয়েই চুপিসারে দিনের পর দিন ব্লেড খেতেন ওই যুবক। তারপর হঠাৎ গত সোমবার রক্তবমি শুরু হয় তার। তারপর হাসপাতালে নেয়া হলে এক্স-রে, আলট্রাসাউন্ড এবং এন্ডোস্কোপি শেষে দেখা যায়, তার পেটের মধ্যে অসংখ্য ব্লেডের টুকরা রয়েছে। তারপরই সময় নষ্ট না করে অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত নেন ডাক্তাররা।


দীর্ঘ ৩ ঘণ্টার অস্ত্রোপচার শেষে চিকিৎসকরা ওই যুবকের পেট থেকে ব্লেডের ৫৬টি টুকরা বের করেছেন। তারা জানিয়েছেন, ওই যুবক গোটা একটি ব্লেডকে ভেঙে দুটি টুকরা করে গিলে ফেলেন। শরীরের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি হওয়ায় তার রক্তবমি শুরু হয়। তবে অস্ত্রোপচারের পর যুবকের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে। কিন্তু এতো খাবার থাকতে হঠাৎ কেন ব্লেড খেতে হলো তাকে? এমন প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি ওই যুবক।

মন্তব্যসমূহ